মনিতেই বাঙালিদের কমবেশি পেটের অসুখ থাকে। বর্ষাকাল এলেই রোগভোগ খানিকটা বেড়ে যায়। মূলত জলবাহিত নানা সমস্যায় নাকানিচোবানি খেতে হয় শিশু, কিশোর থেকে বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের। চলতি মরশুমে এর থেকে বাঁচার ফর্মুলা না জানলে বিপদ৷
আমাশার আতঙ্ক....
বর্ষার সময় অনেকের ক্ষেত্রেই আমাশার সমস্যা দেখা দেয়। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এগুলি মূলত ভাইরাল ডায়ারিয়া। বাচ্চা-বড় সকলেরই হতে পারে। তবে ওষুধ বিশেষ কাজ করে না। স্বাভাবিকভাবে তিন থেকে পাঁচদিন স্থায়ী হয়। খুব বাড়াবাড়ি হলে ওআরএস খেতে হবে। ৪৮ ঘণ্টা অপেক্ষা করে ডাক্তারবাবুর পরামর্শমতো অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্য ওষুধও খাওয়া যেতে পারে।
বর্ষাকালে পেটের সমস্যার মূল কারণ জল। এই সময় জল দূষিত হওয়ার আশঙ্কা সব থেকে বেশি থাকে। ৬ বছরের কমবয়সি শিশু ও ষাটোর্ধদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সতর্কতা জরুরি। কারণ, তাঁদের ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশনের পাশাপাশি সোডিয়াম-পটাশিয়ামের মাত্রা দ্রুত কমে যায়, যা প্রাণ সংশয়কারীও হতে পারে। তাই এঁরা আক্রান্ত হলে সাবধানে থাকতে হবে।
শাকে বিপদ? প্রচলিত একটি ধারণা আছে, বর্ষাকালে শাক খাওয়া ভালো নয়। কথাটা একদম ভুল নয়। এখন পাড়ায় পাড়ায় ফ্ল্যাট, বড়বড় বাড়ি। স্থানীয় নিকাশি নালার জলবহন ক্ষমতা অতিক্রম করে গিয়েছে। বৃষ্টি হলেই ডোবা, পুকুর, নদী উপচে পড়ছে। এর জেরে অনেক ক্ষেত্রেই শাকসব্জি নোংরা জলের তলায় ডুবে থাকে। পাতার উপর নানা বিষ বাসা বাঁধে। যাঁরা এগুলো তুলে এনে বাজারে বিক্রি করেন, তাঁরাও খুব একটা সতর্ক থাকেন না। তাই অন্যান্য খাবারের তুলনায় শাকসব্জির মাধ্যমে শরীরে ক্ষতিকর জীবাণু, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস প্রবেশের আশঙ্কা বেশি থাকে। সেকারণেই রান্নার আগে সবসময় গরম জলে ভালো করে বেশ কয়েকবার ধুয়ে নিতে হবে।
This story is from the August 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the August 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়