কখনও কোনও ব্যাঙকে এটি ছাতা হিসেবে ব্যবহার করতে দেখা গিয়েছে কি না জানা যায় না, তবে এ কথা বলা যায়ক ব্যাঙের ছাতার দরকার হয় না। কারণ ব্যাঙ বৃষ্টিতে ভিজতে ভালোবাসে! ব্যাঙের প্রয়োজনে লাগুক বা না লাগুক, সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে মাশরুম এখন একটি জনপ্রিয় খাদ্য হয়ে উঠেছে। বিভিন্নরকম খাদ্যে এটি ব্যবহার করা হয় – স্বাদ ও উৎকর্ষতা বর্ধনের জন্য। প্রকৃতপক্ষে, মাশরুম নিম্নশ্রেণির উদ্ভিদের পর্যায়ে পড়ে, যাকে বলা হয় ছত্রাক (ফাঙ্গাস)। সারা পৃথিবীতে বিস্তর প্রজাতির মাশরুম হতে দেখা যায়। এগুলির মধ্যে বিষাক্ত নয়, অর্থাৎ মানুষ ভক্ষণ করতে পারে প্রায় ২০০০ প্রজাতির মাশরুম। কিন্তু পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সাধারণত ৩০টি প্রজাতিরই চাষ করা হয় ও খাওয়া হয়, সম্ভবত অন্য প্রজাতির তুলনায় এইসব প্রজাতির ছত্রাকের স্বাদ ভালো ও চাষ করা সহজসাধ্য বলে।
ভারতের বিভিন্ন জায়গায় শুধুমাত্র তিনটি প্রজাতির চাষ করা হয়। এগুলি হল, হোয়াইট বাটন মাশরুম, অয়স্টার মাশরুম ও প্যাডি স্ট্র মাশরুম। এগুলির উদ্ভিদজগতে নাম হল: (১) হোয়াইট বাটন প্রজাতির অন্তর্গত—আগারিকাস বিসপোরাস ও আগারিকাস বাইটরকাস, (২) অয়স্টার প্রজাতির অন্তর্গত প্লুরোটাস সাজর কাজু, প্লুরোটাস ফ্ল্যাবেলেটাস, প্লুরোটাস অস্ট্রিয়েটাস, প্লুরোটাস ফ্লোরিডা এবং আরও কয়েকটি প্রজাতি এবং (৩) প্যাডি স্ট্র্য প্রজাতির অন্তর্গত ভালভেরিয়েল্লা ভালভেসি, ভালভেরিয়েল্লা ডিপলাসিয়া ও আরও কয়েকটি প্রজাতি। সমস্ত প্রজাতির মধ্যে ভারতে সবচেয়ে বেশি (শতকরা ৯০ ভাগ) উৎপাদন করা হয় হোয়াইট বাটন মাশরুম। এই প্রজাতিগুলি ছাড়াও,
This story is from the November 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the November 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়