ঘরোয়া ডায়েটের অর্থ হল বাড়িতে তৈরি করা রান্না। বাইরের খাদ্যের তুলনায় নিঃসন্দেহে বাড়ির রান্না অনেক বেশি পুষ্টিকর এবং নিরাপদ। কেন একথা বলা হচ্ছে? একটা তুলনামূলক বিচার করে বরং বিষয়টা বুঝিয়ে বলা যাক।
রাস্তার ধারের দোকানই হোক বা দামি রেস্তরাঁ, ঠিক কোন পদ্ধতিতে তারা খাবার তৈরি করছে তা আমরা জানি না। কোন তেল, কতদিনের পুরনো ব্যবহৃত তেলে রান্না হচ্ছে, এসব বোঝার উপায় নেই। তেল যত পুরনো হয়, যতবার তা গরম করা হয়, ততই ফ্যাটি অ্যাসিডের চেনগুলি ভেঙে তৈরি করে অতি ক্ষতিকর উপাদান। • এছাড়া হোটেল-রেস্তরাঁয় আমরা যখন খাবার খাই, তখন বেশিরভাগেরই খাবারের পরিমাণের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকে না। আসলে কিছু মানুষের মাথায় ভাবনা ঢুকে যায় যে, তিনি তো ইতিমধ্যেই খাবারের জন্য অনেকটা অর্থ খরচ করেছেন। ফলে পয়সা উসুল করে গলা পর্যন্তই খেয়ে তবেই রেস্তরাঁ থেকে বেরবেন। বাড়িতে ঘটে ঠিক উল্টোটা। দুটো রুটি, ডাল, সব্জি একটা মাছের টুকরো বা চিকেন খাওয়া হল। একটু চিকেন বেঁচে গেলে বা সব্জি বেঁচে গেলেও কেউ পেট পুরে খেয়ে ফেলেন না। বরং ফ্রিজে বাড়তি খাবারটুকু তুলে রাখেন। এভাবে একটু পেটে জায়গা রেখে খেলে চট করে স্থূলত্ব আসে না।
• আর একটা বড় ব্যাপার হল, বাড়িতে রান্না কিংবা খাবার খাওয়ার সময়েও আমরা কিছু নিয়ম মেনে চলি। তা কেমন? উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কোনও ব্যক্তি পরোটা-মাংস খাওয়ার পর নিশ্চয় এক গ্লাস দুধ বা মিল্কশেক খান না। অথচ খেয়াল করে দেখবেন, রেস্তরাঁয় আমরা ঠিক সেই বিপরীত কাজটিই করি। তাতে পেটের সমস্যার আশঙ্কা বেড়ে যায়। • ঝঞ্ঝাটের শেষ এখানেই নয়। বাড়িতে আমরা কী খাই? দুটো রুটি কিংবা একটু ভাত, সঙ্গে ডাল, তরকারি, সামান্য মাছ বা চিকেন। এককথায় সুষম খাদ্য। অথচ আমরাই রেস্তরাঁয় ঢুকে অর্ডার করি লাচ্ছা পরোটো, তেল দিয়ে গরগরে করে মাটন বা চিকেনের আইটেম! কেউ কেউ খান বিরিয়ানি, তন্দুরি বা চাইনিজ। এই ধরনের খাদ্যে তেল ও ঘি-এর ব্যবহারের কোনও ঊর্ধসীমা নেই! এই ধরনের খাদ্য থেকে পুষ্টি উপাদান হিসেবে শরীর পায় শুধু কার্বোহাইড্রেট আর ফ্যাট। ভিটামিন, খনিজের তেমন জোগান শরীর পায় না। তাছাড়া এই ধরনের খাদ্য তৈরিতে যে
This story is from the June 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the June 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়