“আমি যে ঘরে থাকি, তার লাগোয়া কলঘর। বিছানা থেকে উঠে সেখানে যাওয়া আসা করতে চার ঘণ্টা লেগে যেত। কত বছর যে সেই সময় বাড়ি থেকে বেরইনি। পুজোয় ঠাকুর দেখতে যাইনি। নতুন জামা দিত সকলে। সেসব ভাঁজ করে রাখা থাকত। পরতে পারতাম না। মা, ভাই, বন্ধুরা মনের জোর হারাতে দেয়নি। ওরা পাশে ছিল। বলেই আজ অনেকটাই ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি’– একটানা বললেন সোমা। অ্যাঙ্কালাইজিং স্পন্ডিলাইটিস-এ আক্রান্ত তিনি। ২০০৬ থেকে চিকিৎসা চলছে। কিন্তু এখনও সুস্থ হতে পারেননি।
সমস্যার শুরু কবে? পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার বাড়িতে বসে ফোনে সোমা বললেন, ‘তখন আমি উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দেব। ২০০৬ সাল। হঠাৎ করে কোমরে ব্যথা শুরু হয়। এমন অবস্থা হয়েছিল যে পা ফেলতে পারছিলাম না। ভেলোর, বেঙ্গালুরু সব জায়গায় আমাকে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করিয়েছে বাবা, মা। রোগ ধরা পড়ার পর হিপ জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্টের কথা বলেন চিকিৎসকরা। সেসময় অন্তত ১০ লক্ষ টাকা খরচের কথা বলেছিলেন তাঁরা। মধ্যবিত্ত পরিবারে হঠাৎ করে ১০ লক্ষ টাকা খরচ করা তো সম্ভব নয়। ফলে ফিজিওথেরাপি করেই চলছে।'
This story is from the July 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the July 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়