সা ধারণত দেখা যায় শিশুর বাবামায়েরা ভাবেন সন্তান এখনও ছোট আছে। ওর খেলে বেড়ানোর বয়স। এই বয়সে যোগাসন কী করবে! অথচ সত্যিটা হল যোগাসন খুব অল্প বয়স থেকেই করা যায়। শেখা যায়। এমনকী যোগাসন শেখার কোনও শেষ বয়সও নেই। এমনকী সঠিকভাবে যোগাসন করলে কিছু অসুখ সম্পূর্ণভাবে সেরে যেতে পারে।
পদ্মাসন পর্ব, সর্বঙ্গাসনের পর্ব হল যোগাসনের অ-আ-ক-খ। ছোটদের এই ধরনের যোগাসন থেকেই শিক্ষা শুরু করা দরকার। তবেই পরবর্তীকালে জটিল আসন করা যাবে। তবে কঠিন আসন যে করতেই হবে, এমন কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। সহজ যোগাসনগুলিই নিয়মিত করতে পারলে দীর্ঘ এবং নীরোগ আয়ু লাভ সম্ভব।
যোগের ন্যূনতম বয়স যোগাসন করার কোনও বয়স নেই। তিন বছর বয়স থেকেই করা যায় এই আসন। ৩ বছর খুব উপযুক্ত বয়স। ১৪-১৫ বছর বয়স হয়ে গেলে আমাদের স্পাইন বা শিরদাঁড়া ক্রমশ শক্ত হতে থাকে। তখন অনেকগুলি আসন করা যায় না। ব্যথা লাগে। কষ্ট হয়। তখন বারবার অভ্যেস করে নমনীয়তা বজায় রাখতে হয়।
কী কী আসন থেকে ব্যায়াম শুরু যায়? শৈশবে পদ্মাসন হল সেরা আসন। মুনি, ঋষিরা এই আসনে বসেই জপ-ধ্যান করেন। পদ্মাসনের একাধিক পর্ব আছে। তবে একটু অভ্যেস হয়ে গেলে, পদ্মাসনকে ভিত্তি করেই পরবর্তীকালে করা যেতে পারে বদ্ধপদ্মাসন, মৎস্যাসন, বজ্রাসন। বিশেষ করে খাবার খাওয়ার পরে সকলেরই বজ্রাসন করা উচিত। বজ্রাসনেরও সিরিজ আছে। উদাহরণ হিসেবে উষ্ট্রাসন, অর্ধকূর্মাসন। শশঙ্গাসন ইত্যাদি। তাই ছোট থেকেই পদ্মাসন, বজ্রাসন, সর্বঙ্গাসনের সিরিজগুলি অভ্যেস করা দরকার। একটু বড় হলে তখন করা যেতে পারে চক্রাসন। চক্রাসনের আবার একাধিক সিরিজ আছে। যেমন পূর্ণচক্রা, ডিম্বাসন ইত্যাদি।
This story is from the August 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the August 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়