ওটস: ওটস এখন পরিচিত একটি খাদ্য দ্রব্যের নাম ওটস-এর মূল উপকার হল, প্রচুর ফাইবার আছে ও এই খাদ্যে। এছাড়া এই শর্করা কমপ্লেক্স বা জটিল শর্করার অধীনে পড়ে। ফলে দীর্ঘসময় ধরে হজম হয় ও ধীরে সুস্থে রক্তে শর্করা মেশে। তাই দীর্ঘসময় পেট ভরার অনুভূতি দেয়। এই কারণে উল্টোপাল্টা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা যায়। মাত্রাতিরিক্ত ক্যালোরি শরীরে ঢোকে না। ওজন কমতে থাকে। ওটস-এ আছে ভালো মাত্রায় আয়রন। তাই এনার্জি লেভেলও রাখে উপর দিকে। অ্যানিমিয়া প্রতিরোধেও সাহায্য করে। আবার ওটমিলে আয়রন ছাড়াও থাকে ফোলিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ফসফরাস। ওটস লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাদ্য। এছাড়া ওটস-এ উপযুক্ত মাত্রায় ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় দেহের পক্ষে ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিকেলস-এর সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে।
ওটস-এ আছে সলিউবল ফাইবার বিটাগ্লুকন। এই ফাইবার ব্লাডপ্রেশার, ব্লাড গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এছাড়া হজমেও সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তাছাড়া ওটস-এ ভালো মাত্রায় প্রোটিন আছে। এই কারণেও খিদে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। এছাড়া একটা লম্বা সময় ধরে এনার্জি বজায় থাকে। তাই একটানা অনেকদিন ওটমিল খেলে একসময় বোঝা যাবে ওজন ঝরেছে অনেকখানিই!
বাচ্চারাও ওটমিল খেতে পারে। বহু বাচ্চার কনস্টিপেশনের সমস্যা থাকে। ফাইবার বেশি থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য হতে দেয় না। তাছাড়া ওটস হল গ্লুটেন ফ্রি। ফলে গ্লুটেন ইনটলারেন্স থেকে পেটের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও থাকবে না।
ওটস খাওয়া যায় সব্জি দিয়ে খিচুড়ি বানিয়ে। আবার লো ফ্যাট দুধে ওটস দিয়ে তার মধ্যে শুকনো ফল, টাটকা ফলের টুকরো মিশিয়েও খাওয়া যায়। ওটস-এর সঙ্গে বেরি জাতীয় ফল মিশিয়েও খাওয়া যায় নিশ্চিন্তে। মুশকিল হল অনেকের হাই ফাইবার ফুড খেলে পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে অল্প মাত্রায় ওটস খাওয়া যায়।
কিনোয়া: এসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড আছে কিনোয়ায়। আছে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড। কিনোয়া সম্পূর্ণভাবে গ্লুটেন ফ্রি, ফাইবার রিচ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রিচ খাদ্য।
This story is from the September 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the September 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়