• আমার একটা প্রশ্ন আছে। তা হল আমার ভাইয়ের সেভাবে কোনও কাজ হাতে নেই। ও নানা ছোটখাট কাজ করে দিন গুজরান করছে। সমস্যাটা হল ও আজকাল সারাদিন ধরে মন খারাপ করে থাকে। মুখে হাসি নেই। ওর স্ত্রীরও একই অবস্থা। ওদের ১০ বছরের মেয়েরও মুখের হাসি মলিন হয়েছে। ওদের দেখে মনে হয় সর্বক্ষণ বিষণ্ন। ওরা কি সকলেই মানসিক অবসাদে ভুগছে? ওদের এই অবস্থা থেকে বের করার উপায় কি শুধুই অর্থ? নাকি অন্য কোনও উপায়ও আছে? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
হঠাৎ করে কর্মচ্যুত হলে যে কোনও ব্যক্তিই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত বোধ করবেন। যে কোনও ব্যক্তিরই জীবনে অর্থনৈতিক স্থিতাবস্থা অত্যন্ত জরুরি একটা বিষয়। উপযুক্ত রোজগার না থাকলে ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে মনেও চলবে অস্থিরতা। অভাব হবে শান্তির। সেখান থেকে অবসাদ আসা অস্বাভাবিক নয়। তবে এই ধরনের বিষয়গুলির সঙ্গে দেখতে হবে তাঁর ঘুম, খিদে কমে গিয়েছে কি না। তার সঙ্গে আগে যে কাজগুলি করতে ভালো লাগত যেমন গান শোনা, টিভি দেখার মতো কাজ— সেগুলি তিনি করতে ইচ্ছুক কি না। সারাদিন বিমর্ষ থাকছেন ও শুয়ে বসে কাটাচ্ছেন এমন হলে অবশ্যই অবসাদ সন্দেহ করা যেতে পারে ও চিকিৎসকের পরামর্শও নিতে হবে। আর একটা কথা। বাড়িতে যদি কোনও ডিপ্রেশনের রোগী থাকেন এবং তাঁর উপর নির্ভরশীল যাঁরা তাঁদের মধ্যেও ডিপ্রেশন দেখা দিতে পারে। অনেকক্ষেত্রে এই নির্ভরশীল ব্যক্তিরা হন তাঁর স্ত্রী, সন্তান। অতএব বাড়ির কর্তা সঠিকভাবে রোজগার না করলে ও সারাদিন বিমর্ষ হয়ে বসে থাকলে তার প্রভাব বাকি সদস্যদের উপরেও পড়ে।
This story is from the October 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the October 2024 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়