এত্য করাশ আতঙ্ক চেপে বসেছে সুদানি কার্টুনিস্ট খালিদ আলবাইয়ের উপর! তাঁর গোটা পরিবারকে একসময় সুদান ছাড়তে হয়েছিল প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরের জন্য। প্রেসিডেন্ট বশির সুদানে ক্ষমতায় এসেছিলেন ১৯৮৯ সালে। তিন দশক ধরে দেশ শাসন করছেন। তাঁর জমানায় রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ হয়েছে। একাধিক জাতিগত হিংসার ঘটনা ঘটেছে। গণহত্যা হয়েছে। মারাত্মক দুর্ভিক্ষ হয়েছে। অর্থনৈতিক পতন হয়েছে আরও দ্রুত। এর অন্যতম কারণ, ভিন্নমতের প্রতি তাঁর বিন্দুমাত্র সহনশীলতা ছিল না। যে প্রতিভাধর ব্যক্তি তাঁর অনুগত নয়, তাঁকেই দেশছাড়া করেছিলেন। ফলে সুদান আজ মেধাশূন্য। প্রেসিডেন্ট বশির সুদানকে নিজের পায়ের নীচে দাবিয়ে রেখেছিলেন। তার প্রাপ্য হিসেবে সুদানের বেশিরভাগ মানুষের ঘৃণা ‘অর্জন’ করেছেন। একসময় জনগণের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যায় এবং ২০১৯ সালে একটি শান্তিপূর্ণ গণ-অভ্যুত্থানে তাঁর পতন হয়। এই দুনিয়ার সব স্বৈরাচারী শাসকদের গল্প মোটামুটি একই...
ইলন মাস্ক আজ কার্টুনিস্ট খালিদ আলবাইকে আল-বশিরের কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছেন। সংবাদসংস্থা আল জাজিরায় কার্টুনিস্ট খালিদ লিখছেন, সুদানের সেই একনায়কের সঙ্গে এই টেক টাইফুনের বড় মিল হল, তাঁরা দু’জনই জন-ক্ষোভ ও প্রতিবাদের মুখেও ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। টুইটার কিনে দায়িত্বে বসার পর থেকে মাস্কের সিদ্ধান্তগুলি শুধুই আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
This story is from the 14 January 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 14 January 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।