‘যোগীরা সারা রা রা'র জন্য প্রচুর প্রচার করলেন। ছবির প্রচারে কতটা বিশ্বাস করেন? •• আমি একেবারেই প্রোমোশনের পক্ষে নই। ছবির নির্মাতা চেয়েছেন, তাই আমি করতে বাধ্য ছিলাম। এই ছবি খুব বেশি সংখ্যক স্ক্রিনে মুক্তিও পায়নি। তাই প্রোমোশন আরও জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
• অনেক অভিনেত্রীর মতে আপনি লাজুক প্রকৃতির অভিনেতা। ‘মোতিচুর চকনাচুর’, ‘যোগীরা...’ ছবিগুলোয় আপনাকে রোমান্স করতে দেখা গিয়েছে। পর্দায় রোমান্স করতে আপনি স্বচ্ছন্দ? আসলে ওইসব ছবিতে রোমান্সের পরিভাষা আলাদা। এই ●● ছবিগুলোতে হালকা রোমান্স ছিল। তাই খুব একটা অসুবিধা হয়নি।
নায়ক-নায়িকার সংজ্ঞা এখন বদলেছে। যাঁরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করতেন, তাঁরা অনেকে এখন মূল চরিত্রে। হিন্দি ছবির এই বদলে আপনারও অবদান আছে। •• এই বদল অনেক আগেই এসেছে। এটা মূলত এনেছিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ, ওম পুরীর মতো অভিনেতারা। সীমা বিশ্বাসের কথাই ধরুন। উনি ‘ব্যান্ডেট কুইন’ ছবিতে এমন অভিনয় করেছিলেন, যা আমার নজরে ভারতীয় ছবির ইতিহাসে খুব বেশি হয়নি। ওঁদের অনেক পরে ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছি। তবে এই বদলে সবচেয়ে বড় অবদান অনুরাগ কাশ্যপের (পরিচালক) বলে আমার ধারণা। অনুরাগ নিয়মিত অন্য ধারার ছবি তৈরি করেছেন। ওঁর জন্যই আমার মতো অভিনেতারা প্রতিষ্ঠিত।
This story is from the 10 June 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 10 June 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।