• ‘ডার্লিংস’-এর পর আবার ধূসর চরিত্রে আপনি। এই ধরনের চরিত্র কি আপনাকে বেশি উৎসাহিত করে? •• আসলে ধূসর চরিত্রে আমার অভিনয় করতে মজা লাগে। কারণ আপনি নিজেও জানেন না, ও কেন এরকম করে। এই ধরনের মানুষ আমাদের সমাজে আছে, না নেই, এ - নিয়ে অনেক প্রশ্ন আপনার মনে ঘুরতে থাকে। এই ধরনের চরিত্রে অভিনয় করার সময় ওদের ব্যক্তিত্ব নিয়ে রীতিমতো পড়াশোনা করতে হয়। দর্শকও এ ধরনের চরিত্র দেখতে দারুণ মজা পান। জীবনে শুধু সাদা বা কালো বলে কিছু হয় না। সব সাদার মধ্যে যেমন একটু কালো থাকে, তেমন উল্টোটাও সত্যি। আসলে আমরা সবাই ধূসর। সাদা বা কালোর মাত্রা কম-বেশি হতে পারে। তাই ভিন্ন ভিন্ন ধূসর চরিত্র নিয়ে খেলা করার মজাই আলাদা।
• আপনার থেকে দর্শকের প্রত্যাশা বাড়ছে। এটা কি চাপ সৃষ্টি করে? •• আমি কোনওরকম চাপ নিই না। সবসময় নতুন কিছুর সন্ধানে থাকি, যাতে সেটে গিয়ে কাজ করতে উদ্বুদ্ধ হই। ক্যামেরার সামনে ভালো দৃশ্য তুলে ধরতে পারলে আরও ভালো লাগে। একেকটা চরিত্রের জন্য কখনও তিন মাস, আবার কখনও বা ছ'মাস ধরে প্রস্তুতি নিই।
This story is from the 24 June 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 24 June 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।