বৃষ্টি মাথায় নিয়ে পথ চলা শুরু ঐতিহ্যের কলকাতা লিগ। চলতি মরশুমে ঐতিহ্য শব্দটা বোধহয় অনায়াসেই ব্যবহার করা যায়। এবার লিগে অংশগ্রহণকারী টিমের সংখ্যা ২৬। তিন মরশুম পর ফের লিগে খেলতে দেখা যাবে তিন প্রধানকে। ইস্ট বেঙ্গল ও মহমেডান স্পোর্টিং লিগে অংশ নিলেও, গত তিন বছর দল নামায়নি মোহন বাগান। তবে এবার তিন প্রধানের উপস্থিতিতে জমজমাট কলকাতা লিগের স্বপ্ন দেখতেই পারেন ফুটবল অনুরাগীরা। ১৯৩৪ সালে কলকাতা লিগে খেলার ছাড়পত্র পায় মহমেডান। অভিষেকেই শিরোপা ঘরে তোলে তারা। সেই থেকেই শতাব্দীপ্রাচীন লিগে একইসঙ্গে খেলছে তিন প্রধান। লিগের ট্রফি প্রধানত ঘোরাফেরা করেছে ময়দানের তিন ঘেরা মাঠের তাঁবুতেই। এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক ৩৯ বার এই ট্রফি জয় করেছে ইস্ট বেঙ্গল। ৩০ বার জিতেছে মোহন বাগান। আর মহমেডান স্পোর্টিংয়ের ঝুলিতে রয়েছে ১৩ বার। মূলত রিজার্ভ দলের ফুটবলার নিয়েই লিগে অংশ নেবে মোহন বাগান ও ইস্ট বেঙ্গল। এবারই প্রথম লিগে থাকছে না কোনও বিদেশি। দেখে নেওয়া যাক, নতুন মরশুমের আগে কতটা তৈরি তিন প্রধান।
This story is from the 8 July 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 8 July 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।