র চোখের সামনেই ষাঁড়ের আক্রমণে গুরুতর জখম হয়েছিল এক শিশু। কিন্তু শিশুটি দলিত হওয়ায় কেউ সাহায্য করেনি। রক্তাক্ত শিশুটির শরীরও কেউ স্পর্শ করেনি। শেষ পর্যন্ত বিন্দেশ্বর ও তাঁর কয়েকজন বন্ধু মিলে শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নি। সেদিন এক অসহ্য যন্ত্রণা চেপে বসেছিল বিন্দেশ্বরের মাথায়। এরও কিছুদিন পরে পাটনায় এক শৌচকর্মীর নববিবাহিত বধূকে বর্জ্যপদার্থ তোলার সময় কাঁদতে দেখে মন অস্থির হয়ে উঠেছিল। এই দু’টি ঘটনাই ছিল তাঁর যাত্রা শুরুর প্রেরণা। ঠিক করেছিলেন, স্বচ্ছতা ও | দলিতদের জন্য কিছু একটা করবেন। কিন্তু এই বিপ্লব অত সহজ ছিল না। টাকা কোথায়? বন্ধুদের কাছে হাত পাততে হয়েছিল তাঁকে। ১৯৭০ সালে ৯ জন বন্ধুর কাছ থেকে ৫-১০ টাকা করে নিয়ে ৭৫ টাকা সংগ্রহ করেছিলেন। সেটাই ছিল পুঁজি।
অফিস ভাড়া নেওয়ার পয়সা না থাকায় এক বন্ধুর বাড়িতেই ‘সুলভ ইন্টারন্যাশনাল' খুলেছিলেন। স্বচ্ছ সমাজ গড়ার লক্ষ্যে শুরু হয়েছিল | কঠোর পরিশ্রম। মানববর্জ্যবাহী দলিত পরিবারগুলি কী অমানবিক | পরিস্থিতিতে বেঁচে থাকে, তা সমাজতত্ত্বের গবেষণা করতে গিয়েই দেখেছিলেন। তবে সমাজ সংস্কারের কাজ করতে গিয়ে অনেক বাধার মুখেও পড়তে হয়েছিল গান্ধীর আদর্শে
This story is from the 2 September 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 2 September 2023 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।