গ ত বছর তেলেঙ্গানায় কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচনী | প্রচারের দায়িত্ব নিয়েছিলেন সুনীল। রাজ্যের ক্ষমতাসীন বিআরএস সরকারের বিরুদ্ধে জুতসই কিছু তথ্য খুঁজছিলেন। খুঁজতে খুঁজতে কালেশ্বরম সেচ প্রকল্পের একটি পিলারে ফাটলের ছবি হাতে পেয়ে গিয়েছিলেন। সেই ফাটল দিয়েই বাজিমাত করলেন। চন্দ্রশেখর রাওয়ের ভারত রাষ্ট্র সমিতির (বিআরএস) | সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি আর স্বজনপ্রীতির অভিযোগ এমনভাবে আনা হয়, যাতে এই সরকারের প্রতি রাজ্যের মানুষের মোহমুক্তি হয়। তেলেঙ্গানায় ক্ষমতায় আসে কংগ্রেস। এক দশক আগে রাজ্য প্রতিষ্ঠার পর থেকে তেলেঙ্গানার শাসক চন্দ্রশেখর রাওয়ের এই পতনে তাজ্জব বনে গিয়েছিল গোটা দেশ। কংগ্রেসের হয়ে সেটিই ছিল সুনীল কানুগোলুর প্রথম কাজ। এই লোকসভা ভোটেও কংগ্রেসের নির্বাচনী কৌশলে পিছন থেকে কাজ করছেন সেই সুনীল। | সুনীলের ঘনিষ্ঠরা বলেন, ৪০ বছর | বয়সি স্বল্পভাষী মানুষটি প্রায়ই একটি কথা বলেন। ‘যুক্তি দিয়ে কোনও নির্বাচন জেতা যায় না। ভোটের লড়াইয়ে জিততে চাই আবেগ৷'
This story is from the 11 May 2024 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 11 May 2024 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।