এই প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের পরে ধীরে ধীরে বর্ষা আসতে চলেছে। ভয়ঙ্কর তাপপ্রবাহের স্মৃতি এখনও টাটকা আমাদের মস্তিষ্কে। হিট স্ট্রোক, হিট ক্র্যাম্প ইত্যাদি সব বয়সের মানুষই ভোগ করেছেন। বৃষ্টির দর্শন পাওয়ায় মনের অন্দরে যেন শুকনো গাছ ফের তরতরিয়ে সবুজ পাতা নিয়ে বেড়ে উঠছে। তবে হ্যাঁ, বর্ষাকাল মাঝেমধ্যে ভয়ঙ্কর রূপও ধারণ করে। বর্ষা যখন আসে, তখন আবার বিশেষ কিছু সংক্রামক জলবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাবও ঘটে। অতিবৃষ্টিতে মাঝেমধ্যেই রাস্তায় জল দাঁড়িয়ে যায়। রান্নার জল বা পানীয় জলের লাইনের সঙ্গে কোনওভাবে সুয়ারেজ লাইন জুড়ে গেলে দূষণ ও জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে বিশুদ্ধ জলে। পানীয় জল বা রান্নার জলের মাধ্যমে এই জীবাণু আমাদের পেটে ঢোকে। একসময় ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে কলেরা খুব বেশি হতো। এখন বেশি হয় টাইফয়েড, প্যারাটাইফয়েড, ই কোলাই জাতীয় অসুখ! সংক্রমণ হলে ডায়ারিয়া, ডিসেন্ট্রিও দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে। বর্ষায় কিছু কিছু ভাইরাসের দাপটও যায় বেড়ে। জলবাহিত হেপাটাইটিস এ, ই বা পোলিও ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়। সুতরাং বর্ষার শুরুতেই বিশুদ্ধ পানীয় জলপানের ব্যবস্থা না করা গেলে ব্যাকেটেরিয়া ও ভাইরাসের দাপট এড়ানো বেশ কঠিন। এছাড়া কিছু কৃমি রোগ, পরজীবী ঘটিত অসুখ যেমন অ্যামিবিয়াসিস, জিয়ার্ডিয়াসিস ইত্যাদি রোগও জলের মাধ্যমে ছড়ায়।
This story is from the 15 June 2024 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 15 June 2024 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।