• গোয়েন্দা গল্প নিয়ে বাঙালির একটা আলাদা আগ্রহ কাজ করে। তাই নতুন অবতারে আসার আগে আপনার টেনশন হচ্ছে না জিতু? জিতু: কোনওদিনই কাজ নিয়ে টেনশনে ভুগি না। এমনকী ‘অপরাজিত' ছবিতে সত্যজিৎ রায়ের চরিত্র করার সময়েও আমার মধ্যে কোনও টেনশন কাজ করেনি। যে চরিত্রে আমাকে কাজ করতে হবে তার যদি প্রপার ওয়ার্কশপ করা যায়, তাহলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সেই আত্মবিশ্বাস আমার আছে।
সত্যজিৎ রায়ের চরিত্র করাটা তেমন চাপের ছিল না বলছেন...
জিতু: আসলে একসময় নিয়মিত খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। তখন থেকেই আমার মধ্যে স্পোর্টসম্যান স্পিরিট তৈরি হয়ে গিয়েছিল। তাই চাপ যদি ভাবতে থাকি তাহলে আমারই ক্ষতি। তবে হ্যাঁ, সত্যজিৎ রায়ের চরিত্রটার জন্য অনেক পরিশ্রম করেছি। আবার টিমের অনেকেই খুব সাহায্য করেছেন। ওটা আমার একার সাফল্য নয়। ভালো টিমওয়ার্ক ছাড়া কোনও ছবি যথার্থ বা সফল হতে পারে না। মিথিলা: শেষ বাক্যটা একদম খাটি কথা।
This story is from the 29 June 2024 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 29 June 2024 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
সুধাস্মৃতি আর্ট-এর ইয়াদ
মঞ্চ আলোকিত করেন দিল্লির কথক নৃত্যশিল্পী তথা পণ্ডিত বিরজু মহারাজের কন্যা মমতা মহারাজ এবং নাতনি রাগিণী ও যশস্বিনী মহারাজ।
বাংলার মন
চিত্রলেখা চৌধুরী গান 'তবু মনে রেখ' ও কেশবরঞ্জনের 'লজ্জা' কবিতাটি আনন্দ দেয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নন্দিনী লাহা।
যুগলবন্দি
অনুষ্ঠান শেষ হয় দ্বৈত কণ্ঠে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা' গানে। সংবর্ধনা দেওয়া হয় অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়, জয় সরকার, গীতিকার সঞ্জয় বণিককে
বিড়ম্বনায় দেবেন্দ্রনাথ
তথ্যঋণ: ১) আত্মজীবনী: দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত) ২) দ্বারকানাথ ঠাকুর বিস্মৃত পথিকৃত: কৃষ্ণ কৃপালনী (অনুবাদ: ক্ষিতীশ রায়) ৩) মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর: অজিতকুমার চক্রবর্তী।
সুন্দরী ডুয়ার্স
গিয়ে চলি আট কিমি দূরে হলং গেটের দিকে। সেখান থেকে গন্তব্য নিউ আলিপুরদুয়ার জংশন। কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস ধরব। বিদায় ডুয়ার্স!
জম্মু-কাশ্মীরের নয়া সমীকরণ
প্রশ্ন উঠেছে, যারা এতকাল উপত্যকায় রক্তপাত ঘটিয়েছে, তাদের কী করে মোদি সরকার মদত দেয়?
রাতে সূর্যের আলো বিক্রি!
তাই কীভাবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে বিজ্ঞানী মহল।
পারলৌকিক শুভপরিনর পরিনয় প্রথা
তিনি তাঁর ভৌতিক দাম্পত্য জীবনকে নরকতুল্য মনে করছেন। তাঁর ভূত-বরটি বেজায় মেজাজি, কেবল খাটায়।
সার্জারি করাবেন নাকি হোমিওপ্যাথি?
লেখক: সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান সার্জারি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হোমিওপ্যাথি
আইএসএলে মহমেডান স্পোর্টিংয়ের স্বপ্নের উত্তরণ
এই ক্লাবই তাঁর বার্ধক্যের মক্কা, মদিনা। ওই ম্যাচে শেষ মুহূর্তের গোলে হারতে হলেও প্রিয় দলের লড়াই দিল জিতে নেয় তাদের।