পাঁ চের দশক মহমেডান স্পোর্টিংয়ের সোনালি অধ্যায়। সাবু, রহিম, রহমতদের খেলা দেখতে উপচে পড়ত গ্যালারি। সমর্থকরা মুখে মুখে ছড়া বাঁধতেন— মহমেডান তুমকো লাখো সালাম। সাদা-কালো ব্রিগেডের টানা পাঁচবার ঘরোয়া লিগ জয়ও ওই সময়েই। রেড রোডের পাশের ক্লাব এমনই নানা ইতিহাসের সাক্ষী। শতাব্দীপ্রাচীন মহমেডান স্পোর্টিংয়ের পরতে পরতে ঘটনার ঘনঘটা। ইট, কাঠ, পাথর আর ক্লাব লনের সবুজ বেঞ্চে ঐতিহ্য মাখামাখি। আই লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে এবারই প্রথম আইএসএলে পা রেখেছে মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাব। খিদিরপুর, পার্ক সার্কাস, মেটিয়াবুরুজের মহল্লায় সাদা-কালো পতাকার সদর্প উপস্থিতি। ভিড়ে ঠাসা ক্লাব তাঁবুতে গমগমে স্লোগান— জান জান মহমেডান। রুশ কোচ চেরনিশভের দলকে ঘিরে ডানা মেলছে প্রত্যাশার ফানুস।
This story is from the 28 September 2024 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 28 September 2024 edition of Saptahik Bartaman.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
সুধাস্মৃতি আর্ট-এর ইয়াদ
মঞ্চ আলোকিত করেন দিল্লির কথক নৃত্যশিল্পী তথা পণ্ডিত বিরজু মহারাজের কন্যা মমতা মহারাজ এবং নাতনি রাগিণী ও যশস্বিনী মহারাজ।
বাংলার মন
চিত্রলেখা চৌধুরী গান 'তবু মনে রেখ' ও কেশবরঞ্জনের 'লজ্জা' কবিতাটি আনন্দ দেয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নন্দিনী লাহা।
যুগলবন্দি
অনুষ্ঠান শেষ হয় দ্বৈত কণ্ঠে ‘আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা' গানে। সংবর্ধনা দেওয়া হয় অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়, জয় সরকার, গীতিকার সঞ্জয় বণিককে
বিড়ম্বনায় দেবেন্দ্রনাথ
তথ্যঋণ: ১) আত্মজীবনী: দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (সতীশচন্দ্র চক্রবর্তী সম্পাদিত) ২) দ্বারকানাথ ঠাকুর বিস্মৃত পথিকৃত: কৃষ্ণ কৃপালনী (অনুবাদ: ক্ষিতীশ রায়) ৩) মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর: অজিতকুমার চক্রবর্তী।
সুন্দরী ডুয়ার্স
গিয়ে চলি আট কিমি দূরে হলং গেটের দিকে। সেখান থেকে গন্তব্য নিউ আলিপুরদুয়ার জংশন। কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস ধরব। বিদায় ডুয়ার্স!
জম্মু-কাশ্মীরের নয়া সমীকরণ
প্রশ্ন উঠেছে, যারা এতকাল উপত্যকায় রক্তপাত ঘটিয়েছে, তাদের কী করে মোদি সরকার মদত দেয়?
রাতে সূর্যের আলো বিক্রি!
তাই কীভাবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে বিজ্ঞানী মহল।
পারলৌকিক শুভপরিনর পরিনয় প্রথা
তিনি তাঁর ভৌতিক দাম্পত্য জীবনকে নরকতুল্য মনে করছেন। তাঁর ভূত-বরটি বেজায় মেজাজি, কেবল খাটায়।
সার্জারি করাবেন নাকি হোমিওপ্যাথি?
লেখক: সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান সার্জারি বিভাগ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হোমিওপ্যাথি
আইএসএলে মহমেডান স্পোর্টিংয়ের স্বপ্নের উত্তরণ
এই ক্লাবই তাঁর বার্ধক্যের মক্কা, মদিনা। ওই ম্যাচে শেষ মুহূর্তের গোলে হারতে হলেও প্রিয় দলের লড়াই দিল জিতে নেয় তাদের।