
হ্যানয় ভিয়েতনামের রাজধানী শহর হ্যানয়। নানান রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সাক্ষী প্রাচীন এই বাণিজ্যনগরী এখন ভ্রমণ-মানচিত্রেও বেশ পাকাপোক্ত জায়গা করে নিয়েছে।
ওল্ড কোয়ার্টার হ্যানয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। পুরনো ইন্দোচৈনিক ও ফরাসি রীতির বাড়িঘর, পথঘাট এখনও এখানে রয়েছে স্বমহিমায়। হোটেল, রেস্তোরাঁ, স্থানীয় মানুষের বাসস্থান ও বাণিজ্যকেন্দ্রের মূল অংশ এই এলাকাটি। আগে এখানে এক-একটা অংশে এক-এক ধরনের জিনিস তৈরি এবং বিক্রি হত। যেমন কোনও গলিতে কেবল তামার কাজ হত, কোথাও কাঠের, কোথাও বা শুধু বস্ত্র, আবার কোথাও বা শুধুই খাদ্যদ্রব্য।
ভ্রমণার্থীরা এই এলাকার হোটেলে থাকলে শহরের প্রাণ আর মূল ভাবটা ধরতে পারবেন। কাছেই বিখ্যাত হোয়ান কিয়েম লেক। বিস্তৃত এই মিষ্টি জলের হ্রদকে ঘিরে নানান উদ্যান, প্রাচীন স্থাপত্য। ঘুরে দেখুন ট্র্যান কক প্যাগোডা, টেম্পল অব লিটারেচার, হো চি মিন মিউজিয়াম, অপেরা হাউস এবং আরও বেশ কিছু ঐতিহ্যশালী স্থাপত্য। সন্ধের মুখে লেকের পাড়ের আলোকসজ্জা দেখে ওল্ড কোয়ার্টারের কাছের থিয়েটারে দেখে নিন মানুষ ও পুতুল কুশীলবদের নিয়ে সাংস্কৃতিক উপস্থাপনা। এছাড়া হ্যানয়ের ওয়াটার পাপেট শো-ও বিখ্যাত। দেখে নেওয়া যায় সেটিও। ভোররাতে উঠে ফুলের বাজারে পৌঁছতে পারলে মনে হবে এক অদ্ভুত রঙিন দুনিয়ায় পৌঁছে গেছেন।
Diese Geschichte stammt aus der August 2023-Ausgabe von Bhraman.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent ? Anmelden
Diese Geschichte stammt aus der August 2023-Ausgabe von Bhraman.
Starten Sie Ihre 7-tägige kostenlose Testversion von Magzter GOLD, um auf Tausende kuratierte Premium-Storys sowie über 8.000 Zeitschriften und Zeitungen zuzugreifen.
Bereits Abonnent? Anmelden

ইয়েলবং
গুহার মধ্যে রুমতি নদীর পাথুরে খাতে হাঁটুজলে বুকজলে হাঁটা, উপর থেকে ঝরে পড়া নদীর জলে ভিজে যাওয়াইয়েলবংয়ে নদীখাত পদযাত্রার সেরা সময় মার্চ-এপ্রিল।

চোপতা তুঙ্গনাথ আউলি গরসন বুগিয়াল
হরিদ্বার থেকে দেবপ্রয়াগ, রুদ্রপ্রয়াগ, কুণ্ড হয়ে চোপতা। চোপতা থেকে তুঙ্গনাথ, চন্দ্রশিলা। তারপর যোশিমঠ থেকে বদ্রীনাথ, আউলি হয়ে গরসন বুগিয়াল। গাড়োয়ালের নিসর্গপথে বেড়ানোর সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।

ভাগামনের চা-বাগানে
চা-বাগান, বুগিয়াল আর পাইনবনে ছাওয়া গাঢ় সবুজ ভাগামনে সারাবছর যাওয়া চলে। গ্রীষ্মে তাপমাত্রা ২০ থেকে ৩০ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করে। ভাগামনের বাড়তি পাওনা প্যারাগ্লাইডিং।

নতুন পথে গোকিও হ্রদ অভিযান
থোনাক লা (৫,৪১৬ মিটার) আর রেঞ্জো লা (৫,৪৩৫ মিটার)-য় দাঁড়িয়ে সোজা তাকালে আকাশের গায়ে ঝকঝক করে এভারেস্ট শৃঙ্গ, আর চোখ নামালে হিমালয়ের নীলকান্তমণি গোকিও হ্রদ। এভারেস্টের পাড়ায় দু'দিক থেকে গোকিও হ্রদ অভিযানের সেরা সময় গ্রীষ্মকাল।

একুশে ফেব্রুয়ারি
১৯৯৮ সালের একুশে ফেব্রুয়ারির রাতে, গাজী সাহাবুদ্দিনের বাড়িতে আনিসুজ্জামানের সঙ্গে গভীর আলোচনার পর, ঢাকা শহরের রাস্তায় বাঙালির একুশের মিছিলের অংশ হিসেবে মাতৃভাষার জন্য রক্তদান করা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শহীদ মিনারে ফুলের পাহাড়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছিলাম।

রণথম্ভোরের রাজকাহিনি
রণথম্ভোর অরণ্যে যাওয়া চলে ১ অক্টোবর থেকে ৩০ জুন। তবে, গ্রীষ্মে প্রখর দাবদাহ সহ্য করে জলের ধারে অপেক্ষা করলে বাঘের দেখা পাওয়ারই কথা।

মেঘালয় ভ্রমণ
একের পর এক জলপ্রপাত, হ্রদ, নদী, রুট ব্রিজ, প্রাকৃতিক গুহা— সব কিছু নিয়ে মেঘালয় প্রাকৃতিক সম্পদের এক অফুরন্ত ভাণ্ডার। বেড়ানোর সেরা সময় মার্চ থেকে জুন। তাপমাত্রা এ-সময় ১৬ থেকে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করে।

হাব্বা খাতুনের দেশে
কাশ্মীরের চেনাপথ ছেড়ে এক অচেনা কাশ্মীর ভ্রমণ। মারশেরি, বাঙ্গাস, লোলাব, মচ্ছল ও গুরেজ উপত্যকা। গুরেজ উপত্যকায় যেতে হলে যে গিরিবা পেরতে হয়, সেই রাজদান পাস শীতের মাসগুলোয় বরফে ঢাকা থাকে।

লিপুলেখ থেকে কৈলাস পর্বত দর্শন
কুমায়ুন হিমালয়ের লিপুলেখ গিরিবর্তে দাঁড়ালে দেখা যায় সুদূর তিব্বতের কৈলাস পর্বত। গাড়ি চলে যায় লিপুলেখ পাস পর্যন্ত। তবে, লিপুলেখ পাসে যেতে সেনাবাহিনীর তাৎক্ষণিক অনুমতি লাগে। নাবি থেকে নাভিধাং হয়ে লিপুলেখ পাস ৩০ কিলোমিটার । নাবি থেকে আরেক পথে জলিংকং হয়ে আদি কৈলাসও ৩০ কিলোমিটার। পার্বতী সরোবরের ধারে আকাশ আলো করে দাঁড়িয়ে আছে আদি কৈলাস।

আয়ারল্যান্ডের পথে-প্রান্তরে
সাগর, নদী, হ্রদ, আদিগন্ত ঢেউখেলানো সবুজ উপত্যকা, প্রাচীন সব দুর্গ, প্রাসাদ, আড্ডাখানা নিয়ে আয়ারল্যান্ড গ্রীষ্মে ভারি মনোরম।