ট্রে “নের টিকিট রেডি। প্যাকিং শেষ। হোটেল বুকিংও কমপ্লিট। এবার শুধু বেরিয়ে পরার অপেক্ষা। দাঁড়ান, দাঁড়ান...
সারারাতটাই যে ট্রেনে কাটবে, তা কি ভুলে গিয়েছেন? গন্তব্যে পৌঁছতে পৌঁছতে তো সেই পরদিন সকাল। বাড়ি থেকে যতই পেট ঠেসে খেয়ে বেরোন, ট্রেনজার্নিতে পেটে একেবারে কিছু না দিলেও হয়ে যাবে ভেবেছেন? না, তা হওয়ার উপায় নেই। এই কারণেই লম্বা সফরে বেরলে সঙ্গে টুকটাক খাবারদাবার সঙ্গে রাখা শুধু জরুরি নয়, অপরিহার্যও। দোকানের কেনা খাবার নয়, বলছি বাড়ি থেকে বানিয়ে আনা সুস্বাদু এবং নির্ঝঞ্ঝাট খাবারের কথা। আগামী কয়েকদিন তো সকালবিকেল বাইরের খাবারই খেতে হবে। পেট ঠিক রাখতে আগেরদিন পর্যন্ত যতটা সম্ভব বাড়ির খাবারই খান। তবে শুধু ঘরোয়া খাবার হলেই তো হবে না, সেই খাবারের আরও নানা গুণ থাকা চাই। একে ট্রেনে বা বাসে-গাড়িতে পাত পেড়ে খাওয়া অসম্ভব। উপরন্তু গোছগাছ করার ফাঁকে খুব কঠিন রান্না করাও ঝামেলা। আবার চলন্ত ট্রেনে বা গাড়িতে বারবার খাবার বের করে খাওয়াও মুশকিল। সুতরাং, খাবার হতে হবে এমন, যা বানানো সহজ, অতিরিক্ত তেল-মশলায় ঠাসা নয়, খাওয়ার ঝামেলা নেই এবং দীর্ঘক্ষণ খিদে মেটানোর পক্ষেও উপযোগী। বেশ, সেরকমই দশটা রেসিপি রইল আপনাদের জন্য। দেশি-বিদেশি নানা স্বাদের, স্ন্যাক্স থেকে মেনকোর্স সবের। কোন পদগুলো মনে ধরে দেখুন...
এনার্জি বাইস উপকরণ: চকোলেট কেক /২ পাউন্ড, মাখন ১/২ টেবলচামচ, পেস্তাকুচি ২ টেবলচামচ, আমন্ডকুচি ১ টেবলচামচ, চকোলেট চিপস ২ টেবলচামচ, ওরিও বিস্কিট ১ প্যাকেট, শুকনো গোলাপের পাপড়ি অল্প (সাজানোর জন্য)। প্রণালী: একটা পাত্রে চকোলেট কেক ভেঙে নিন। এতে চকোলেট চিপস, আমন্ডকুচি, পেস্তাকুচি, মাখন, আধভাঙা ওরিও বিস্কিট মিশিয়ে একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটাকে একটা ডোমের শেপে গড়ে উপরে আরও খানিকটা পেস্তাকুচি এবং শুকনো গোলাপের পাপড়ি ছড়িয়ে টিফিন বক্সে ভরে নিন। লম্বা সফরে এই পদ সঙ্গে থাকলে, দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি থাকবে।
This story is from the July 15, 2022 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the July 15, 2022 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।