ঘটনা ১: ২০৪০ সাল, নামী মনস্তত্ত্ববিদ কোয়েল সরকারের ক্লিনিক। পেশেন্টরা আসছেন, নাম রেজিস্টার করাচ্ছেন। কিছু পেশেন্ট নাম লিখিয়ে, কব্জি থেকে একটা হলুদ রঙের ব্যান্ড, ও গলায় ঝুলতে-থাকা ডিজ়াইনার পেনডেন্ট খুলে জমা দিচ্ছেন চিকিৎসকের সহকারীর কাছে। এই ব্যান্ডে লাগানো রয়েছে বিভিন্ন সেন্সর, যা পেশেন্টদের প্রতিক্ষণের শারীরিক ও মানসিক প্রতিক্রিয়া মনিটর করছে। যাঁদের ক্ষেত্রে প্রয়োজন মনে করেন, তাঁদের এই ব্যান্ডটা পরতে দেন কোয়েল। আবেগের জটিল ওঠাপড়া অনেক সহজে নির্ধারণ করে, সেইমতো ব্যবস্থা নেওয়া সহজ হয় এতে।
ঘটনা ২: ২০৪৫ সালের এক রোদ-ঝলমলে সকাল। শাওনা ব্রেকফাস্ট সেরে এসে বসেছে বাড়ির অন্য উইংএ, ওয়র্কস্পেসে৷ ‘মাইন্ডমেট' নামে এক ইমোশনাল ম্যাচমেকিং এজেন্সির কর্ণধার সে। কোনও ব্যক্তি প্রেমিক বা প্রেমিকার খোঁজে তার সংস্থায় রেজিস্টার করালে, তাঁর সব রকম ইমোশনাল প্যারামিটারের ডেটা সংগ্রহ করে ‘মাইন্ডমেট'। কিসে সেই ব্যক্তির মন ভাল হয়, কখন তাঁর হঠাৎ মন খারাপ হয়, কোন পরিস্থিতিতে তিনি রেগে উঠতে বা ঘাবড়ে যেতে পারেন... প্রতিটি ডেটা মিলিয়ে ‘প্রসপেক্টিভ ম্যাচ’ বেছে দেওয়া হয় তাঁর জন্য। হবু দম্পতিদের ইমোশনাল কম্প্যাটিবিলিটি নির্ধারণ করার ব্যবস্থাও রয়েছে। বছরসাতেক আগে যখন এই কাজ শুরু করেছিল শাওনা, তখনও প্রতিযোগিতা বেশি ছিল না বলে
বাজার ধরে নিতে তার খুব অসুবিধা হয়নি। তবে গত পাঁচ বছরে ‘কোয়ান্টিফায়েবল ইমোশনাল কম্প্যাটিবিলিটি'কে পুঁজি করে অন্য অনেক সংস্থাও খুলছে। এখনও এসব শুনে কল্পবিজ্ঞান মনে হচ্ছে তো? হয়তো আর কিছু বছরের মধ্যেই এগুলো হয়ে উঠবে জলজ্যান্ত সত্যি! মানসিক স্বাস্থ্য এবং মানুষে-মানুষে সম্পর্ক...
This story is from the January 15, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the January 15, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।