নেতৃত্ব। অর্থাৎ একটা দলের সামনে দাঁড়িয়ে তাদের কাজকে পরিচালনা করা, প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া, সাফল্যের পাশাপাশি ব্যর্থতার দায়ভারও স্বীকার করা। পৃথিবীর যে কোনও কর্মক্ষেত্রে, যে কোনও পেশায়, যখনই একাধিক মানুষ একজোট হয়ে কোনও কাজ করেন, তাঁদের একজন নেতার প্রয়োজন হয় এবং কর্মক্ষেত্রে বহুদিন অবধি যেহেতু পুরুষদেরই একচেটিয়া অধিকার ছিল, তাই নেতা এবং অনুচর— দুই ভূমিকাতেই তাঁদেরই দেখা যেত। দিন বদলেছে। কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের উপস্থিতির দ্যুতি এখন হিরের চেয়েও উজ্জ্বল! স্বাভাবিকভাবেই নিজের নিজের পেশায় বহু মহিলা এখন নেতৃত্বেও সমান পারদর্শী। ছোট কোনও টিমের ‘টিম লিডার’ থেকে বড় কোনও পোর্টফোলিও সামলানো, রাজনীতি থেকে খেলা থেকে সিনেমা— সর্বত্রই দলের মুখ হিসেবে মেয়েদের দেখি আমরা। কিন্তু পুরুষরা কি মেয়েদের নেতা হিসেবে মেনে নিতে এখনও সম্পূর্ণ স্বচ্ছন্দ? না কোথাও গিয়ে মহিলা নেতারা নেতিবাচকতারও শিকার?
সমাজে ও কর্মক্ষেত্রে মহিলা নেতাদের জায়গা । বছরচারেক আগে আন্তর্জাতিক এক মঞ্চের করা সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল, ২০১৯ সালের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত ৯৫জন ভারতীয় মহিলা রাজনীতিবিদকে নিয়ে যা যা টুইট করা হয়েছে, তার মধ্যে ১০ লক্ষ টুইট ছিল হয় ‘প্রবলেম্যাটিক', না হয় ‘অ্যাবিউসিভ’। এবং এই সব টুইটের প্রতি পাঁচটির মধ্যে একটি ছিল হয় ‘সেক্সিস্ট’, না হয় ‘মিসোজিনিস্টিক' বা নারীবিদ্বেষী। এ-ও দেখা গিয়েছিল যে ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মহিলা রাজনীতিবিদরা যে পরিমাণ ‘অনলাইন অ্যাবিউজ়'এর শিকার হন, ভারতীয় মহিলা রাজনীতিবিদরা শিকার হন সে তুলনায় বেশি। রাজনীতি এবং নেতৃত্বের যেহেতু একটা ঘনিষ্ঠ সংযোগ রয়েছে, যে রাজনীতিবিদদের নিয়ে চর্চা হয় তাঁরা অনেকেই যেহেতু নেতৃত্বে রয়েছেন, ফলে মহিলা নেতাদের সাধারণ মানুষ কী চোখে দেখেন, এটাকে তারও একটা পরিসংখ্যান বলা যেতে পারে। >>
মহিলাদের ছোট চোখে দেখা যেমন একটা সামাজিক ব্যাধি, তাঁদের একটা তথাকথিত ‘ক্ষমাসুন্দর’ দৃষ্টিতে দেখার প্রবণতাও ততটাই। ‘ও তো মেয়ে হয়েও কত ভাল কাজ করছে' – বহু মানুষই এমন কথা এখনও বলেন। যেন মেয়ে বলে তার ভাল কাজ করার ক্ষমতা থাকারই কথা নয়! ছেলেদের সম্পর্কেও আমরা
This story is from the February 29, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the February 29, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
আমি জীবনকে ভালবাসি। জীবনের প্রত্যেকটা দিন ভালবাসি
সম্প্রতি কলকাতায় এসেছিলেন শিল্পী মল্লিকা সারাভাই। নৃত্য উপস্থাপনার মাধ্যমে দিলেন একাধিক জরুরি বার্তা। পারফরম্যান্সের পরে তাঁর মুখোমুখি মধুরিমা সিংহ রায়।
আইন
আপনাদের পাঠানো আইনি প্রশ্নের সদুত্তর দিচ্ছেন বিশিষ্ট আইনজীবী দ্যুতিমালা বাগচী।
সমাধান যখন আইভিএফ
আইভিএফ করালে জীবনধারায় কেমন পরিবর্তন আনা জরুরি? এ নিয়ে ভুল ধারণা কী কী? জানাচ্ছেন ইনফার্টিলিটি ও আইভিএফ স্পেশ্যালিস্ট ডা. সুজয় দাশগুপ্ত। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায়।
ঘরোয়া রূপটান
বাড়িতেই হতে পারে রূপটান। টিপস দিলেন রূপ বিশেষজ্ঞ শেহনাজ হুসেন।
কাঠচম্পা সাক্ষী
মনের গভীরে একটা দুঃখ চেপে বসে থাকে কমলার। বড় ছেলের বিয়ে হয়েছে। আর বাড়ির বৌ এক রাতও এ বাড়িতে থাকেনি। এক বার ‘মা’ বলেও ডাকেনি। ছোট ছেলের বিয়ে তো নিজেই দেখে দিলেন। তফাত তেমন কিছু হয়নি। শান্ত স্বভাবের। কম কথা বলে মেয়েটি। আসলে সমাজে পরিবর্তন এসেছে।
স্বাদ-এ শেফ ১
চিকেন বা মাছের যে কোনও পদ বহুল জনপ্রিয় বাঙালিদের মধ্যে। চিরায়ত সেই স্বাদকেই নতুন আঙ্গিকে ধরেছে ডাইনার ৪৯বি। বিভিন্ন রেসিপির মধ্যে থেকে চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফের কর্ণধার সপ্তক মান্না।
হার্টের চিকিৎসায় নতুন পদ্ধতি: ট্যাভি
বয়স্কদের ক্ষেত্রে অ্যাওটিক স্টেনোসিসের চিকিৎসায় ওপেন হার্ট সার্জারির বদলে জনপ্রিয় হচ্ছে নতুন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি—‘ট্যাভি’। বিশদে আলোচনা করলেন বিশিষ্ট কার্ডিয়োলজিস্ট ডা. শুভানন রায়। লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়।
প্রসঙ্গ পপ-আপ
কোনটা প্রদর্শনী, কোনটা পপআপ? পপ-আপ করতে গেলে কী মাথায় রাখা উচিত? বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জানলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
হাইএন্ড পপ-আপ সংস্কৃতি
দোকান, শপিং মল বা অনলাইন কেনাকাটাকে কয়েক গোলে পিছনে ফেলে দেবে লাইফস্টাইল পপ-আপের ক্রেজ। শহর জুড়ে বছরভর আয়োজিত হচ্ছে একাধিক হাইএন্ড পপ-আপ। যেখানে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় সম্ভ্রান্ত রুচিবোধ ও সাধবিলাসের স্বপ্ন। শহুরে এই নতুন ট্রেন্ডের খোঁজ করলেন অনিকেত গুহ
পপ-আপে সফল যাঁরা
নিজেদের ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই তাঁদের ধ্যান-জ্ঞান। পপআপ তাঁদের সেই সাফল্যের পথে অন্যতম জরুরি মাধ্যম। পপআপে সফল এমন ৮ জন নারীর গল্প শুনলেন উপমা মুখোপাধ্যায়।