কলকাতা থেকে মুম্বইতে আসা। তারপর ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে... শুরুর জার্নিটা কেমন ছিল? কলেজ শেষ করার পরে আমি মুম্বইতে চলে আসি কাজের সূত্রে। আমার দাদু অভিজিৎ চৌধুরীর প্রোডাকশন হাউজ়ে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করি। এরপর রামগোপাল বর্মার কয়েকটি ছবিতেও সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করি। তারপর নিজেই বিজ্ঞাপনের পরিচালনা করতে শুরু করলাম। গত ১০-১৫ বছর ধরে অসংখ্য বিজ্ঞাপন পরিচালনা করেছি। সত্যি বলতে, অসম্ভব ভাল লাগে বিজ্ঞাপন তৈরি করতে।
ছোটবেলা কলকাতাতেই কেটেছে? হ্যাঁ। ক্লাস টেন অবধি মডার্ন হাই স্কুলে পড়েছি। তারপর নৈনিতাল, দিল্লিতে কিছু বছর কাটিয়ে মুম্বই আসা।
মুম্বইতে এসে কাজের সিদ্ধান্ত ঝুঁকির মনে হয়নি? আমার বাবা গত ৫০ বছর বিজ্ঞাপন জগতের সঙ্গে যুক্ত। আমার ভাইও একই পেশায় রয়েছে। আমার জেঠিমা রুমা গুহঠাকুরতাও অভিনেত্রী-গায়িকা ছিলেন। আমার পরিবারে বরাবরই পরিচালক, শিল্পীদের ভিড়। তাই, কলকাতা থেকে মুম্বইতে এসে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কেরিয়ার গড়ার সিদ্ধান্ত আমার কাছে ঝুঁকিপূর্ণ ছিল না। তবে পরিবারের কাছ থেকে প্রচুর সমর্থন পেলেও আলাদা করে কাজ নিয়ে বিশেষ ইনপুটস কেউই কখনও দেননি (হাসি)।
বিজ্ঞাপন থেকে সিনেমায় এসে মানিয়ে নিতে অসুবিধে হয়েছিল? অ্যাড ফিল্ম ইজ্ আ লট হার্ডার। ফিচার ফিল্ম বা যে কোনও লং ফর্ম্যাট প্রজেক্টের ক্ষেত্রে আপনি অনেকটা সময় পান। ওই সময়টা খুব মূল্যবান। ৩০ সেকেন্ডে একটা গল্প বলা নিঃসন্দেহে ৩০ মিনিটের গল্প বলার তুলনায় অনেক কঠিন। বিজ্ঞাপনের চেয়ে ভাল ট্রেনিং আপনাকে আর কেউ দেবে না। ।
This story is from the April 30, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the April 30, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।