যেবাবা-মায়েরা দু'জনেই কর্মরত, তাঁরা কিন্তু অফিস ও বাড়ি একই সঙ্গে সামলাচ্ছেন। অতএব দু' জায়গাতেই তাঁদের সমান স্ট্রেস রয়েছে। কর্মসূত্রে পরিবারের থেকে দূরে থাকায় পারিবারিক সাপোর্টও পাচ্ছেন না তাঁরা। মানে, বাচ্চার দেখভালের জন্য দাদু-দিদিমা, ঠাকুরমা-ঠাকুরদা বা অন্যান্য আত্মীয় নেই। ফলে বাচ্চাকে রেখে যেতে হয় ক্রেশ বা কেয়ার গিভারের দায়িত্বে। আবার হয়তো, দু'জনের ছোট্ট পরিবারে সন্তানকে দেখাশোনার কেউ নেই। তা হলে কি চাকরির জায়গায় কম্প্রোমাইজ করতে হবে? চাকরি ছেড়ে দিয়ে সংসারের হাল ধরতে হবে? না কি, ক্রেশই শেষ ভরসা? ‘গুড পেরেন্টিং’য়ের ধারণাও কি খানিক সংশয়ে? হালের নিউক্লিয়ার ফ্যামিলির এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে সন্তান মানুষ করা কিন্তু চাট্টিখানি কথা নয়। আবার দারুণ জটিল ব্যাপার, তেমনও নয়। কর্মরত বাবা-মায়েদের সন্তান মানুষ করার ক্ষেত্রে যে যে বিষয়গুলো নিয়ে প্রাথমিক ভাবে সমস্যা হতে পারে, সেই দিকে নজর দেওয়া যাক। সেই সঙ্গে নজর থাকুক সমাধানের দিকেও।
পায়েল ঘোষ পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট এখন বহু অফিস বা সংস্থাই কিন্তু কর্মরত বাবা-মায়েদের পক্ষে ফ্লেক্সিবল পরিবেশ তৈরি করে দিতে পেরেছে। অফিস ও বাড়ি একই সঙ্গে সামলানোর জন্য আসলে প্রয়োজন প্রায়োরিটি নির্ধারণ করা। কোম্পানির কাছে ‘গুড এমপ্লয়ি' হয়ে ওঠার জন্য তাঁরা বেশির ভাগ সময়েই নিজেদের পরিবারের সঙ্গে আপস করেন। তাই আমি বলব, শুরু থেকেই বিষয়টা মেনে চলুন। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, আপনি সন্ধে সাড়ে আটটাথেকে রাত দশটা অবধি অফিসের ফোন কল বা ই-মেল রিসিভ করবেন না। এতে প্রাথমিক ভাবে হয়তো অসুবিধে হবে। কিন্তু একটা সময়ের পর নিশ্চিত ভাবে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন তাঁরাও। অনেক সময় দেখা যায়, অফিস বা কাজের জায়গায় নানা কারণে তাঁদের মেজাজ বিগড়ে থাকে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই নানা সমস্যা বা বাগবিতণ্ডার পরিবেশ তৈরি হয়। তবে বাচ্চার সামনে তাকে নিয়ে কোনও ভাবেই যেন এই তর্ক না হয়। এটা ছোটদের উপর খুবই খারাপ প্রভাব ফেলে।
This story is from the May 30, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the May 30, 2024 edition of SANANDA.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।