মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে আবার দেব। প্রায় সাত বছর পর...
হ্যাঁ, সেই ২০১৫ সালে ‘হিরোগিরি’তে মিঠুনদার সঙ্গে কাজ করেছিলাম। তারপর মিঠুনদা আর বাংলায় সেভাবে কাজ করেননি। আবার ‘প্রজাপতি’তে করছেন। কিন্তু তার আগে বলতে হবে এই ছবিতে কেন মিঠুনদা, পরানদা নয় কেন? ‘টনিক’-এর সাকসেসটাও তো এই ছবিতে এনক্যাশ করা যেত! কিন্তু আমরা যখন ফাইনাল স্ক্রিপ্টটা শুনি, তখন আমাদের তিনজনেরই, মানে আমি, অতনুদা ও অভিজিতের মনে হয়েছিল এই ছবিটায় মিঠুনদাকে নিয়ে আসতেই হবে। মিঠুনদার সঙ্গে আমার সম্পর্ক তো আজকের নয়। যেদিন থেকে ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছি...
আমার মনে আছে, কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে যখন উনি আসতেন, তখন সকলের সঙ্গে, মানে বলিউডের তারকাদের সঙ্গে উনি আমার আলাপ করিয়ে দিতেন। সেই ছবিগুলো এখনও আমার কাছে আছে। প্রায় দশবছর হয়ে গেল! অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খানদের সঙ্গে আলাপ করানোর সময় আমার সম্পর্কে কী বলতেন জানেন? বলতেন, 'ইয়ে হ্যায় দেব, ইয়াহাঁ কা সবসে বড়া সুপারস্টার!’ আমি লজ্জা পেয়ে বলতাম, ‘মিঠুনদা এটা একটু বাড়াবাড়ি হয়ে গেল না!’ উনি আমাকে ধমক দিয়ে বলতেন, ‘হ্যাট! কষ্ট করে বড় হয়েছিস। এটা বলব না ওঁদের?’ এই হল মিঠুনদা। একসঙ্গে কাজ করি বা না করি, আমরা একে অপরকে পছন্দ করি, ভালবাসি, আড্ডা মারতে ভাল লাগে। মিঠুনদা রান্না করতে ভালবাসেন। আমার বাবা ওঁর ছবিতে ক্যাটারিং করেছেন। সেই জায়গা থেকে আমার সঙ্গে মিঠুনদার বন্ডিং অন্যরকম। ‘প্রজাপতি'র প্রসঙ্গে বলি, সেসময়ে মিঠুনদা খুব সিলেক্টিভ ছবি করছিলেন। কোভিডও ছিল। ওঁর একটা পিঠে ব্যথার প্রবলেমও চলছিল। আমাকে বলেছিলেন, ‘আমি না খুব চুজি হয়ে গিয়েছি রে। ব্যাপারটা বোঝ।’ আমিও বলেছিলাম, ‘তুমি আমার ব্যাপারটা একটু বোঝো। আমাকে দু'মিনিট সময় দাও। গল্পটা শোনো। ওয়ান লাইনারটা শুনে যদি তোমার পছন্দ না হয়, ‘না’ করে দিও। আমিও প্রফেশনাল, তুমিও। তুমি ‘না’ বললে সেটা এই সম্পর্কে কোনও প্রভাব ফেলবে না।' ওয়ান লাইনার শুনে, এককথাতেই রাজি।
Bu hikaye ANANDALOK dergisinin December 12, 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye ANANDALOK dergisinin December 12, 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।