‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’-এ আপনার অভিনীত চরিত্র ‘লছমি’ সকলের খুব পছন্দ হয়েছে। ওই অ্যাকসেন্টটা আনলেন কী করে? আমি না নিজেও ঠিক জানি না। আমরা যখন ‘ভুতু’ করতাম, সেই সেটে বন্ধুরা মানে অনিন্দিতা, রাজীবদা, অরিত্র সকলে মজা করে এই টোনে কথা বলতাম। এছাড়াও ছোটবেলায় বেলঘড়িয়ায় থাকার সময়ে এই টোনে কথা বলা প্রচুর বাসনওয়ালি দেখেছিলাম। স্ক্রিপ্টটা দু’-চারবার পড়ে যেমন মনে হয় সেটা করি। আমি তো তখনই হাজব্যান্ডকে বলেছিলাম, এটা সিরিজ হবেই। কিন্তু সেটার পার্ট যে আমি হতে পারব, তা ভাবতেও পারিনি। স্বপ্নের অতীত বলতে পারেন।
কেন ভাবতে পারেননি? কমদিন হয়নি এই ইন্ডাস্ট্রিতে আপনার...
এমন তো কতজন কতবছর ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করে চলেছেন, তাঁরা সঠিক সুযোগ পান কী? দেবালয়দা আমাকে প্রথম যখন ‘লছমি’-এর কথা বলে, আমি তখন ভেবেইছিলাম, প্রথমে আমাকে বললেও পরে হয়তো বেটার বা সিনিয়র কাউকে নিয়েই নেবে। এমন তো কত লোকে কত কিছুই বলে। আগেও তো অনেকে অনেক কাজের কথা বলেছিল তারপর আর সেই কাজটা পাইনি। পরে যখন চরিত্রটা শেষ অবধি আমার কাছেই রয়ে গেল, তখন আমি ভয়ে-আনন্দে, উত্তেজনায় কী যে করব ভেবেই পাচ্ছিলাম না।
আপনি কি থিয়েটার দিয়ে কেরিয়ার শুরু করেছেন?
একদমই না। আমি বিশুদ্ধ ছোট পরদার অভিনেত্রী। ছোটবেলা থেকেই ভাবতাম অভিনয় করব। মাঝে একটা সময় ভেবেছিলাম যে জার্নালিস্ট হব, তারপর দেখলাম ওই প্রফেশনে ছুটি নেই।
Bu hikaye ANANDALOK dergisinin 02 May, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye ANANDALOK dergisinin 02 May, 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।