ধারাবাহিকের পাশাপাশি সিনেমাতেও কাজ করছেন। দুটো প্ল্যাটফর্মে একসঙ্গে কাজ করলে কীভাবে সমতা বজায় রাখেন? মূল বিষয় হল টাইম ম্যানেজমেন্ট। যিনি অভিনয় করবেন, এটা সম্পূর্ণভাবে তাঁর উপর নির্ভর করছে। আমার কোনও রকমের সমস্যা হয় না। আর সমস্যা হওয়ার কথাও না। একজন অভিনেতা তো বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারে।
আপনি তো সিনেমার মাধ্যমেই অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন? না, তার আগে বাংলায় একটি টেলিফিল্মে কাজ করেছি। তারপর একটি ধারাবাহিকে কাজ করেছিলাম। তখনই আমার প্রথম সিনেমা ‘ক্রান্তি’তে কাজের সুযোগ পাই।
ধারাবাহিক নাকি সিনেমা, কোথায় কাজ করাটা বেশি উপভোগ করেন? কাজ করার আনন্দ দুই জায়গাতেই আছে বলতে পারেন। তবে ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে সময়কাল অনেক বেশি থাকে। একটা চরিত্রেই দীর্ঘ দিন পর্যন্ত আবদ্ধ থাকতে হয়। কিন্তু সিনেমার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ থাকে। আর পরপর সিনেমা করলে, একটি চরিত্র অপর একটি চরিত্রের চেয়ে আলাদা হয়। তাই আলাদা আলাদা চরিত্রে অভিনয় করতেও ভাল লাগে।
আপনার জন্ম এবং বেড়ে ওঠা অসমে।এখানে এসে বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে কীভাবে কাজ শুরু করেছিলেন? কলেজে পড়া শেষ করে এখানে চলে এসেছিলাম। প্রথমে মডেলিং করতাম। প্রথম তিন বছর কোনও কাজ করা হয়নি। প্রথম থেকেই আমার ইচ্ছে ছিল অভিনেতাই হব। এরপর রিঙ্গোদার (রিঙ্গো বন্দ্যোপাধ্যায়) সঙ্গে আলাপ হয়। সেই সময় একটা অ্যাডের কাজ করছিলাম। রিঙ্গোদাই প্রথম আমাকে অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তখন আমি মূলত অ্যাড ফিল্মের কাজ করতাম।
Bu hikaye ANANDALOK dergisinin 27 Feb, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye ANANDALOK dergisinin 27 Feb, 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।