তপ্ত বৈঠক, বিতর্কে সম্পর্ক

সম্প্রতি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কির মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠক আন্তর্জাতিক কূটনীতি ও ভূ-রাজনীতিতে নতুন আলোড়ন তুলেছে। বৈঠকটি শুধুমাত্র দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রসঙ্গেই গুরুত্বপূর্ণ ছিল না, বরং এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব যে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বিশেষ করে ইউক্রেনের খনিজ সম্পদের নিয়ন্ত্রণ, আমেরিকান যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান বৈদেশিক নীতি, ইউরোপীয় সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের উপর পড়তে চলেছে, তা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে। বিশেষ করে, ইউক্রেনের সমৃদ্ধ খনিজ সম্পদ নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান এবং আলোচনা সভায় জেলেনস্কির প্রতিক্রিয়া বিশ্ব রাজনীতিতে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন সরকার আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতিতে বরাবরই ইউরোপীয় সংঘাত ও শক্তির ভারসাম্য নিয়ে এক বিশেষ মনোভাব পোষণ করে এসেছে। প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে ট্রাম্প ন্যাটোকে হুমকি দিয়েছিলেন এবং ইউক্রেনের পক্ষে আমেরিকার সমর্থনকে শর্তসাপেক্ষ রাখার কথা বলেছিলেন। জ়েলেনস্কির সঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বৈঠকটি দু'টি দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক রিডিফাইন করার সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু ইউক্রনের প্রেসিডেন্টের প্রতি ট্রাম্পের আচরণ আন্তর্জাতিক দুনিয়ায় সার্বভৌমত্বের ধারণাকে আঘাত করেছে। ইতিমধ্যেই ইউরোপের অধিকাংশ দেশ ট্রাম্পের আচরণের নিন্দে করেছে। প্রশ্ন উঠেছে, আমেরিকার মতো একটি দেশ পৃথিবীর কোনও সার্বভৌম রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে এরকম আচরণ করতে পারে কিনা।
এই বৈঠকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ, বিশেষত লিথিয়াম, কোবাল্ট এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, যা ভবিষ্যতের প্রযুক্তি এবং সবুজ জ্বালানি বিপ্লবের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ট্রাম্প স্পষ্টতই ইউক্রেনের খনিজ সম্পদে আমেরিকার প্রভাব চাইছিলেন, যাতে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক খনিজ বাজারে তার অবস্থান আরও শক্তিশালী করতে পারে। কিন্তু জেলেনিস্কি ভিন্ন মত পোষণ করায় এই বিতর্কের সূত্রপাত।
Bu hikaye Desh dergisinin March 17, 2025 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Desh dergisinin March 17, 2025 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap

পুলকেশীর রত্নভান্ডার
সবাই এসে ঘিরে ধরল ওকে। ছোটকাকা কলার ধরে তুলে আরও কয়েকটা কিল ঘুষি বসিয়ে দিল। মার খেতে খেতে পুলু দেখল ইভাকে। মেয়েটার চোখে খুনে চাহনি। ওকে কি সবাই মেরে ফেলবে!
পাশের বাড়ির মেয়ে
আমায় নাকি তাদের গাঁয়ের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের কেষ্ট ঠাকুরের মতো দেখতে। কোনও রসিক নাগর তাকে বাড়ি থেকে ভাগিয়ে এনেছিল। ক'দিন ফুর্তি-ফার্তা করে দালালের হাতে বিক্রি করে কেটে পড়েছে।

প্রত্যাবর্তন
সে মাছ নিয়ে বাজারে বসা শুরু করে। কেননা সে লক্ষ করেছিল বাজারে বেশ কিছু মাছওয়ালা সকালে লুঙ্গি-গেঞ্জি পরে মাছ বেচলেও, বিকেলে গলায় বগলে পাউডার মেখে হেভি ড্রেস দিয়ে বাইকে চেপে ঘোরে।

হারানোর পরের খোঁজ
আত্মীয়স্বজনের কাছে মা হেরে যেতে যেতেও জিতে গেছে, মা তো এখনও সবাইকে বলে, ‘আমার মিতুন ওই পাষণ্ড ছেলেটার কাছ থেকে এক পয়সা নেয়নি। এই জন্য আমরা খেয়ে না-খেয়ে মেয়েকে পড়িয়েছি।'

ছবির নিসর্গ
কত্তামা চোখে আগুন ঢেলে বললেন, “যা তো এখান থেকে। শুধু ছুকছুক করবে।” বড়বৌকে বললেন, “দরজাটা বন্ধ কর তো মা। এই সব আর নিজের কাছে রাখব না। কার্শিয়াং থেকে এসে সব লকারে দিয়ে দেব।”

আলো থরথর, গৃহ প্রতিপক্ষ
সে এদিকেই আসেনি। মাঝে মধ্যে রাতে দরজা খুলে আলো জ্বালিয়ে দাঁড়িয়ে থেকেছে। বা সকালের আলোয় দেখেছে। দূর থেকে অবলোকন, না-গিয়ে। আজ মুখোমুখি হচ্ছে সে, মাতৃযোনিসদৃশ এক গহ্বরের।

মাত্রা ছাড়ানো দুর্নীতির পরিণতি
সীমাবদ্ধ দলীয় ভাবনার উপরে উঠে ভাবার সময় এসেছে। না হলে এ-রাজ্যে শিক্ষার মানের উপর আস্থা থাকবে না।

নদীর ছায়া
চেহারায় অদ্ভুত এক আবেদন রয়েছে, পড়ন্ত যৌবনের এক শান্ত দিঘি মনে হচ্ছে ওকে, একবার ডুব দিলেই নিস্তরঙ্গ জল আলোড়নে অস্থির হয়ে যাবে। বিপাশার আকর্ষণ তাকে টেনে নিয়ে এসেছে এখানে।

পদাঘাতের আমরা-ওরা
দুর্নীতির কবলে শিক্ষা। শিক্ষকরা প্রহৃত, লাথি মারছে পুলিশ। কবি ব্যস্ত লাথির তুলনায়।

সিঁড়ি
মুন্নাজ্যাঠার বগলে বালিশ বিছানা। আর কাঁধে কাঠের বাক্স। দোতলার বারান্দা থেকে দেখেছিল মোহনা। তারপর অসহায় আক্রোশে কাঁদতে শুরু করেছিল। হারমোনিয়ামটা থেকে গিয়েছিল মোহনাদের ফ্ল্যাটে।