DeneGOLD- Free

যাদবপুর : ক্ষতির খতিয়ান

Desh|March 17, 2025
প্রথম সারির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মান মর্যাদা গরিমা রক্ষা করার দায়িত্ব প্রতিষ্ঠানের ছাত্রদেরও নিতে হবে।
যাদবপুর : ক্ষতির খতিয়ান

আমার চেনা এক শিক্ষার্থী একবার আমাকে জানিয়েছিল যে, সে সুযোগ পেয়েও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাড়ির আপত্তিতে ভর্তি হয়নি। আপত্তির কারণ? ‘ওখানে খুব বেশি গন্ডগোল হয়।' আমি, যুগপৎ বিস্মিত ও বিরক্ত, তাকে বোঝাবার চেষ্টা করেছিলাম, এমন একটি সম্ভ্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভরতি হওয়ার সুযোগ নষ্ট করে সে নিজের ক্ষতিই করেছে। আমার এই বিশ্বাস এখনও অটুট, কিন্তু আমি বুঝতে চাইছি সেই ছাত্রীটির অভিভাবকের মন। যাদবপুরের একটি স্টেশন পরেই তাঁদের বাড়ি, অথচ তিনি তাঁর সন্তানকে যাদবপুরের মতো বিশ্রুত প্রতিষ্ঠানে না-দিয়ে পনেরোকুড়ি কিলোমিটার দূরের একটি নিষ্প্রভ শিক্ষাঙ্গনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। বোঝাই যাচ্ছে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সম্পর্কে বাংলার সাধারণ মানুষের মনে একটা সংশয় তৈরি হয়েছে। সংশয়, দ্বিধা, প্রশ্ন, ভীতি তৈরি হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালির বিপন্ন মনোজগতে। ১ মার্চের ঘটনা এই বিপন্নতা আরও অনেকটাই বাড়িয়ে দিল, এ বিষয়ে বোধ হয় কারওরই সন্দেহ নেই।

Bu hikaye Desh dergisinin March 17, 2025 sayısından alınmıştır.

Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.

যাদবপুর : ক্ষতির খতিয়ান
Gold Icon

Bu hikaye Desh dergisinin March 17, 2025 sayısından alınmıştır.

Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.

DESH DERGISINDEN DAHA FAZLA HIKAYETümünü görüntüle
পুলকেশীর রত্নভান্ডার
Desh

পুলকেশীর রত্নভান্ডার

সবাই এসে ঘিরে ধরল ওকে। ছোটকাকা কলার ধরে তুলে আরও কয়েকটা কিল ঘুষি বসিয়ে দিল। মার খেতে খেতে পুলু দেখল ইভাকে। মেয়েটার চোখে খুনে চাহনি। ওকে কি সবাই মেরে ফেলবে!

time-read
10+ dak  |
April 17, 2025
Desh

পাশের বাড়ির মেয়ে

আমায় নাকি তাদের গাঁয়ের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের কেষ্ট ঠাকুরের মতো দেখতে। কোনও রসিক নাগর তাকে বাড়ি থেকে ভাগিয়ে এনেছিল। ক'দিন ফুর্তি-ফার্তা করে দালালের হাতে বিক্রি করে কেটে পড়েছে।

time-read
10+ dak  |
April 17, 2025
প্রত্যাবর্তন
Desh

প্রত্যাবর্তন

সে মাছ নিয়ে বাজারে বসা শুরু করে। কেননা সে লক্ষ করেছিল বাজারে বেশ কিছু মাছওয়ালা সকালে লুঙ্গি-গেঞ্জি পরে মাছ বেচলেও, বিকেলে গলায় বগলে পাউডার মেখে হেভি ড্রেস দিয়ে বাইকে চেপে ঘোরে।

time-read
10+ dak  |
April 17, 2025
হারানোর পরের খোঁজ
Desh

হারানোর পরের খোঁজ

আত্মীয়স্বজনের কাছে মা হেরে যেতে যেতেও জিতে গেছে, মা তো এখনও সবাইকে বলে, ‘আমার মিতুন ওই পাষণ্ড ছেলেটার কাছ থেকে এক পয়সা নেয়নি। এই জন্য আমরা খেয়ে না-খেয়ে মেয়েকে পড়িয়েছি।'

time-read
10 dak  |
April 17, 2025
ছবির নিসর্গ
Desh

ছবির নিসর্গ

কত্তামা চোখে আগুন ঢেলে বললেন, “যা তো এখান থেকে। শুধু ছুকছুক করবে।” বড়বৌকে বললেন, “দরজাটা বন্ধ কর তো মা। এই সব আর নিজের কাছে রাখব না। কার্শিয়াং থেকে এসে সব লকারে দিয়ে দেব।”

time-read
10+ dak  |
April 17, 2025
আলো থরথর, গৃহ প্রতিপক্ষ
Desh

আলো থরথর, গৃহ প্রতিপক্ষ

সে এদিকেই আসেনি। মাঝে মধ্যে রাতে দরজা খুলে আলো জ্বালিয়ে দাঁড়িয়ে থেকেছে। বা সকালের আলোয় দেখেছে। দূর থেকে অবলোকন, না-গিয়ে। আজ মুখোমুখি হচ্ছে সে, মাতৃযোনিসদৃশ এক গহ্বরের।

time-read
10+ dak  |
April 17, 2025
মাত্রা ছাড়ানো দুর্নীতির পরিণতি
Desh

মাত্রা ছাড়ানো দুর্নীতির পরিণতি

সীমাবদ্ধ দলীয় ভাবনার উপরে উঠে ভাবার সময় এসেছে। না হলে এ-রাজ্যে শিক্ষার মানের উপর আস্থা থাকবে না।

time-read
6 dak  |
April 17, 2025
নদীর ছায়া
Desh

নদীর ছায়া

চেহারায় অদ্ভুত এক আবেদন রয়েছে, পড়ন্ত যৌবনের এক শান্ত দিঘি মনে হচ্ছে ওকে, একবার ডুব দিলেই নিস্তরঙ্গ জল আলোড়নে অস্থির হয়ে যাবে। বিপাশার আকর্ষণ তাকে টেনে নিয়ে এসেছে এখানে।

time-read
10+ dak  |
April 17, 2025
পদাঘাতের আমরা-ওরা
Desh

পদাঘাতের আমরা-ওরা

দুর্নীতির কবলে শিক্ষা। শিক্ষকরা প্রহৃত, লাথি মারছে পুলিশ। কবি ব্যস্ত লাথির তুলনায়।

time-read
3 dak  |
April 17, 2025
সিঁড়ি
Desh

সিঁড়ি

মুন্নাজ্যাঠার বগলে বালিশ বিছানা। আর কাঁধে কাঠের বাক্স। দোতলার বারান্দা থেকে দেখেছিল মোহনা। তারপর অসহায় আক্রোশে কাঁদতে শুরু করেছিল। হারমোনিয়ামটা থেকে গিয়েছিল মোহনাদের ফ্ল্যাটে।

time-read
10 dak  |
April 17, 2025

Hizmetlerimizi sunmak ve geliştirmek için çerezler kullanıyoruz. Sitemizi kullanarak çerezlere izin vermiş olursun. Learn more