মনের সুখে রান্নাবান্না আর কলকাতার দুই সাংবাদিক বন্ধুর সঙ্গে নিছক আড্ডার মেজাজে গোটা একটা দিন কাটাবার তাগিদে প্রায় দু’লক্ষ টাকা লোকসান দিয়েছিল কুমার শানু। ওকে ‘তুমি’ বলেই সম্বোধন করি। আর ওই দু’জন সাংবাদিকের একজন আমি, অন্যজন প্রয়াত টুলু দাস। ব্যাপারটা তাহলে একটু খুলেই বলি। ১৯৯৪ সালের এপ্রিলে সাংবাদিকতার কাজে মুম্বই গিয়েছিলাম। যথারীতি শানুর সঙ্গে দেখা ওর ‘আশিকি’ বাংলোয়। স্ত্রী রীতা ভট্টাচার্য ও তাঁদের তিন ছেলে যথাক্রমে জেসি, জিকো এবং জানকে নিয়ে তখন শানুর সখের সংসার।
বন্ধুত্বের খাতিরে শুধু দেখা করা নয়, সেবার শারদীয়া বর্তমানে শানুর জীবনী লেখার জন্য ওর সঙ্গে বিস্তারিতভাবে কথা বলার দরকার ছিল। সেদিনই আবার সকাল থেকে প্রায় মাঝরাত পর্যন্ত ওর গোটা ছয়েক গানের রেকর্ডিং। আমাদের দেখে শানু খুব খুশি। বলল, ‘পুজোর লেখার ইন্টারভিউ আরেক দিন হবে। আজ যখন তোমরা এসেছ রেকর্ডিং ক্যানসেল। দুপুরে আমার বাড়িতে তোমরা লাঞ্চ করবে। আমিই রান্নাবান্না করব। তারপর জমিয়ে গল্পগুজব হবে।' স্বামীর ইচ্ছায় সানন্দে সম্মতি দেন রীতা।
শানু আমাদের দু'জনকে সঙ্গে নিয়ে ‘আশিকি' থেকে খানিকটা দূরে চার বাংলার মাছের বাজারে এল। মহারাষ্ট্রে মাছের বাজার সাধারণত মহিলারাই নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁরা অদ্ভুত ক্ষিপ্রতায় বড় বড় মাছ কাটেন। বোয়াল মাছ, কাতলা মাছ আর চিংড়ি মাছ কেনার পর মুদি দোকান থেকে প্রয়োজনীয় মশলাপাতি কিনল শানু। সকলেই ওকে চেনে। আর কথাবার্তায় খুবই আন্তরিক শানু। ওর মধ্যে দেখানোর ব্যাপার নেই।
শানু নানাধরনের মাছ পছন্দ করে। বিশেষ করে বোয়াল মাছের ভক্ত। কিচেনে দাঁড়িয়ে শানুর রান্নার কায়দাকানুন দেখে ভাবছিলাম, জনপ্রিয় গায়ক না হলে নিঃসন্দেহে ভালো শেফ হতে পারত। রীতা রান্নায় সাহায্য করতে চেয়েছিলেন শানুকে। কিন্তু রাজি হয়নি। সেদিন লাঞ্চে শানুর মাছের প্রতিটি প্রিপারেশনই চমৎকার হয়েছিল। দুপুরে খাওয়াদাওয়ার পর জমিয়ে আড্ডা। ইতিমধ্যে শানুর অনেকগুলো ফোন এসেছে। তখন তো আর মোবাইল ফোনের যুগ নয়। ল্যান্ডফোন বেজেছে ঝনঝন করে। শানুকে বারবার বলতে শুনেছি‘আমার সাংবাদিক বন্ধুরা কলকাতা থেকে এসেছে। আজ রেকর্ডিং থেকে ছুটি নিয়েছি।'
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin September 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin September 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়