রে গীর রক্তচাপ নিজের হাতে না মাপলে তৃপ্তি পাই নাফোনে বেশ ভরাট গলায় বলছিলেন ডাঃ সুকুমার চন্দ্র। আজও চেম্বারে যতজন রোগী আসেন, তাঁদের রক্তচাপ নিজেই মাপেন তিনি। কম্পাউন্ডার থাকলেও প্রেশার মাপার যন্ত্র থাকে তাঁরই হাতে। মেনে চলেন শিক্ষাগুরু ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়ের উপদেশ—‘হৃদয় যেন কঠোর না হয়। স্পর্শ যেন আঘাত না করে। মেজাজ যেন না হয় খিটখিটে।’ ডাক্তারি পাঠের এই উপদেশ থেকে আজও তাঁকে একচুল নড়াতে পারেনি কোনও শক্তি। বীরভূমের লাভপুরের নবতিপর সুকুমার চন্দ্রকে সবাই চেনেন ‘বিশু ডাক্তার’ বলে।
হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই ‘বিশু ডাক্তার’। তাঁর অমর সাহিত্য সৃষ্টি ‘আরোগ্য নিকেতন’, ‘শুকসারীকথা’, ‘জগন্নাথের রথ' কিংবা নিজের আত্মজীবনীমূলক লেখা ‘আমার সাহিত্য জীবন'-এ একাধিকবার ‘বিশু ডাক্তার’-এর নাম নিয়েছেন তারাশঙ্কর। এবং তার চেয়েও বড় কথা, তারাশঙ্করের ‘আশু ডাক্তার’, সেই ‘বিশু’ এখনও চিকিৎসা করেন। বীরভূম ও পার্শ্ববর্তী জেলার গরিব-গুর্বো অসহায় মানুষের একমাত্র সহায় সম্বল তিনি। আবার পড়শি ‘হবু’ কাকু তারাশঙ্করের স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখতে তিনি আজও অবিচল। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাক নাম ‘হবু’
সুকুমার চন্দ্রের শৈশবের লালনভূমি লাভপুরের গ্রাম। আর পাঁচটা ছেলের মতোই কাদা মাখামাখি করে বড় হয়ে ওঠা। প্রাথমিক শিক্ষার পাঠও গ্রামে। বরাবরই স্কুলের কৃতী ছাত্র ছিলেন তিনি। তারপর কলকাতায় পা রাখা। ১৯৫৫ সাল।
আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ থেকে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে ডাক্তারি পাশ করেন তিনি। ওই সময় ডাঃ রায়ের সান্নিধ্যে আসা সুকুমারবাবুর। তখন আর জি কর হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের ডিরেক্টর ছিলেন বিধানচন্দ্র।
বছর দুয়েক সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি। সম্ভবত ১৯৫৬ সালে রেলের চাকরিতে সুযোগ পান। পোস্টিং ওড়িশার গোপালপুরের নৌপাদায়। তৎকালীন সময়ে মোটা মাস মাইনে। সঙ্গে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। সুকুমারবাবু কলকাতা ছাড়বেন, একরকম মনস্থির করেই ফেলেছেন।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin October 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin October 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
পুষ্টিগুণে শীতের সেরা ১০ শোক
বাঙালির অন্যতম প্রিয় শাক। ভিটামিন এ, বি, সি থাকেই। পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণযুক্ত।
কোন রোগে কী কী শাক বাদ?
শাকের একটি উপকরণ ‘বিষ্টম্ভী’। যা থেকে ‘অ্যাবডোমিনাল ফুলনেস' বা পেট ফাঁপার মতো সমস্যা আসে।
কোন লেবুর কী গুণ?
লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাঃ সুবল কুমার মাইতি
মেদ কমাতে লেবু
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎ বিকাশ কর মহাপাত্র
ফল রস করে খাবেন নাকি চিবিয়ে খাবেন?
পরামর্শে আর এন টেগোর হাসপাতালের ডায়েটেশিয়ান সঞ্চিতা শীল
রূপচর্চায় লেবু!
পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সত্য স্মরণ অধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ
লেবু কি ক্যান্সার আটকায়?
পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য
ডায়াবেটিসে অম্লফল কেন খাবেন?
পরামর্শে জেবি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ সুপ্রিয় চৌধুরি।
কোন ফল ও সব্জি খাবেন?
বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন রূপাঞ্জনা দত্ত।
শুচিবায়ুগ্রস্ত স্ত্রী ও অসহায় এক স্বামীর গল্প
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।