বে ড়াতে যাওয়া কি শুধুই আনন্দ উপভোগ করার জন্য? | অধিকাংশ মানুষই বেড়াতে যান নিছক দুটো দিন অবসর যাপন আর দর্শনীয় বস্তুর অথবা নিছকই প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করার কারণে। কিন্তু এসব ছাড়াও তো ভ্রমণের মধ্য থেকে পাওয়া যায় কিছু শিক্ষাও। এজন্যই হয়তো বিভিন্ন স্কুল বা কলেজ তাদের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে বিভিন্ন শিক্ষামূলক ভ্রমণ করে। এতে যেমন একদিকে ভ্রমণের অনাবিল আনন্দ মনকে সতেজ করে, অপরদিকে জ্ঞানের আলোকে আলোকিতও হওয়া যায়।
এমনই এক সুন্দর ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র হল পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ। বাংলা-বিহার-ওড়িশা সুবার তো বটেই, ভারতের শেষ স্বাধীন রাজধানী এই মুর্শিদাবাদ। ভারতের শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌল্লার রাজধানী এই মুর্শিদাবাদ ৫৪ বছরের নবাবিয়ানার শেষ সাক্ষী। ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন যদি পলাশির যুদ্ধে ক্লাইভের জয় না হতো, তাহলে হয়তো ভারতের ইতিহাস অন্যরকমভাবে লেখা হতো। এই যুদ্ধে সিরাজের পরাজয় ও নির্মম হত্যাকাণ্ডের ফলেই ভারতে ইংরেজ রাজত্বের সূচনা হয়। যার ফল প্রায় ১৯০ বছরের পরাধীনতা। সেই অর্থে বলা যায় মুর্শিদাবাদই হল ভারতের ইতিহাসের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এবার আসা যাক মুর্শিদাবাদের ইতিহাসের কিছু অংশে। একসময় এই শহরের নাম ছিল মুখসুখাবাদ (MUKHSHUDABAD)।
এরও আগে নাম ছিল সৈদাবাদ। আইনই-আকবরিতে উল্লেখ আছে। মুঘল সম্রাট আকবরের আমলে রাজমহলের ফৌজদার ছিলেন সম্রাট আকবরের এই ওমরাহ মখসুখ খাঁ। তার ভাই সৈয়দ খাঁ তখন ছিলেন বাংলার সুবেদার। তাঁর নাম থেকেই প্রথমে নাম হয়েছিল সৈদাবাদ। পরবর্তীকালে বাংলা থেকে পর্তুগিজদের তাড়ানোর জন্য মুঘল
সম্রাটের নির্দেশে মখসুখ খাঁ সৈন্যবাহিনী নিয়ে বাংলায় আসেন। তারপর ষোলো (১৬) শতকের শেষের দিকে এই বাংলা বিহার ওড়িশার দায়িত্ব নেন এই মখসুখ খাঁ। তখন এই স্থানটি তাঁর নামে মুখসুখাবাদ নামে পরিচিত হয়।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়