নি য়মিত হাঁটাহাঁটির বহু ভালো দিক আছে। হাঁটাহাঁটিতে একদিকে যেমন কোলেস্টেরল, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত হয়, হার্টের সামগ্রিক উন্নতি হয়, তেমনই শরীরের বিভিন্ন অস্থিসন্ধি, হাড়, পেশির কার্যক্ষমতাও বাড়ে। ঘুম ভালো হয়। বাড়ে হজমশক্তি। কোলনের ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায় এবং দূর হয় কনস্টিপেশন। মন ও মেজাজের উন্নতি হয়। ডিপ্রেশন, স্ট্রেস কমে। ওজন কমে শরীরের চর্বিও ঝরে।
তবে শুধু হাঁটলেই হবে না। কতটা হাঁটা হল, কীভাবে হাঁটা হল সেগুলিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট দ্রুত গতিতে হাঁটা দরকার। এই ধরনের এক্সারসাইজকে বলে মডারেট এক্সারসাইজ। অর্থাৎ ভারী মাত্রায় এক্সারসাইজ নয় আবার খুব হালকা মাত্রার এক্সারসাইজও নয়। মাঝারি মাত্রার এক্সারসাইজ হল দ্রুত হাঁটাহাঁটি। এই ধরনের শরীরচর্চায় সব ধরনের সুফল মেলে। এবার হাঁটাহাঁটির উপকার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক-
রক্তচাপ: আমাদের শরীর গঠিত হয়েছে অসংখ্য কোষ দিয়ে। নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রেখে সঠিকভাবে কাজ করে যাওয়ার জন্য এই কোষগুলির প্রয়োজন হয় অক্সিজেন ও খাদ্যের। কোষগুলি তো আর আমাদের মতো নিজে নিজে খেতে পারে না। তাদের কাছে খাদ্য পৌঁছে দিতে হয়। এই খাদ্য পরিবহণের কাজটি করে রক্ত। বিভিন্ন ধমনীর মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পুষ্টি উপাদান এবং অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্ত শরীরের প্রতিটি কোষে পৌঁছে যায়। রক্ত পরিবহণের সময় ধমনীর (আর্টারি) দেওয়ালে যে চাপের সৃষ্টি হয়, তাকেই ব্লাডপ্রেশার বা রক্তচাপ বলে।
রক্তচাপকে আবার সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক, এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়। হৃৎপিণ্ড সংকোচনের সময় যে রক্তচাপ হয়, সেই চাপকে সিস্টোলিক রক্তচাপ বলা হয়। হৃৎপিণ্ড সংকোচনের পর যখন পুনরায় প্রসারিত হতে থাকে সেইসময় যে ন্যূনতম রক্তচাপ থাকে তাকে ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ বলে।
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের সিস্টোলিক প্রেশার ১২০ এমএম এইচজি (মিলিমিটার অব মার্কারি)-এর আশপাশে এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৮০ এমএম এইচজি-এর আশপাশে থাকে। কোনও ব্যক্তির সিস্টোলিক প্রেশার ১৪০-এর বেশি এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৯০-এর বেশি তাকে উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়। তবে চিকিৎসার সময় চেষ্টা করা হয় রোগীর রক্তচাপ ১৩০/৮০-এর নীচে রাখতে।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
পুষ্টিগুণে শীতের সেরা ১০ শোক
বাঙালির অন্যতম প্রিয় শাক। ভিটামিন এ, বি, সি থাকেই। পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণযুক্ত।
কোন রোগে কী কী শাক বাদ?
শাকের একটি উপকরণ ‘বিষ্টম্ভী’। যা থেকে ‘অ্যাবডোমিনাল ফুলনেস' বা পেট ফাঁপার মতো সমস্যা আসে।
কোন লেবুর কী গুণ?
লিখেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের আয়ুর্বেদ গবেষণা সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসা বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাঃ সুবল কুমার মাইতি
মেদ কমাতে লেবু
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎ বিকাশ কর মহাপাত্র
ফল রস করে খাবেন নাকি চিবিয়ে খাবেন?
পরামর্শে আর এন টেগোর হাসপাতালের ডায়েটেশিয়ান সঞ্চিতা শীল
রূপচর্চায় লেবু!
পরামর্শে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ সত্য স্মরণ অধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ কেয়া শেঠ
লেবু কি ক্যান্সার আটকায়?
পরামর্শে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য
ডায়াবেটিসে অম্লফল কেন খাবেন?
পরামর্শে জেবি রায় স্টেট আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ সুপ্রিয় চৌধুরি।
কোন ফল ও সব্জি খাবেন?
বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ানদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন রূপাঞ্জনা দত্ত।
শুচিবায়ুগ্রস্ত স্ত্রী ও অসহায় এক স্বামীর গল্প
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন ? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।