শরীরের যেমন অসুখ করে, মনেরও তেমন অসুখ হয়। এই বাক্যবন্ধ গত কয়েক বছরে নানাভাবে প্রচারিত। তবুও মনের অসুখ নিয়ে মাথা ঘামানোর মতো পরিণত মানসিকতা এখনও আমাদের সমাজ দেখাতে পারে না। তাই আজও ‘ডিপ্রেশন' মানে শুধুই ‘বড়লোকের অসুখ’, ‘বানানো অসুখ’, ‘আমাদের তো ভাতের চিন্তা আছে, তাই অত ডিপ্রেশন এল কি না ভাবার সময় নেই’, ‘বড়লোকি অসুখবিলাস’। ইদানীং যে ধরনের ব্যস্ত জীবনে আমরা অভ্যস্ত, যে পরিমাণ চাপ ঘরে-বাইরে আসে, তাতে সাধারণ মনখারাপ ও ডিপ্রেশনের মধ্যে যথেষ্ট ফারাক আছে। কেমন ফারাক সেসব? সাধারণ মনখারাপ একটা সময়ের পর প্রকৃতিগতভাবেই কমে যাবে। ডিপ্রেশন কিন্তু তেমনটা নয়। এটি কমে যাওয়ার নির্দিষ্ট কোনও সময় হয় না। রীতিমতো ক্লিনিক্যাল চিকিৎসা কিংবা কাউন্সেলিং প্রয়োজন হয়।
ডিপ্রেশনের লক্ষণ ডিপ্রেশন বেশ স্থায়ী সমস্যা। হলে প্রথমে মানুষ নিজেকে সবকিছু থেকে সরিয়ে নিতে চায়। আগে যেসব জিনিস ভালো লাগত, তা থেকেও উৎসাহ উধাও হয়ে যায়। সবকিছুতেই রোগীর অনীহা তৈরি হয়। একে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে ‘অ্যানহেডোনিয়া’। বেশিরভাগ মানুষই চুপচাপ হয়ে যায়। খিদে ও ঘুমের সমস্যা থাকে। খিদের কোনও অনুভূতি থাকে না। তবে অ্যাটিপিক্যাল ডিপ্রেশনে ঘুম ও খিদে রোগীর বেড়ে যেতে পারে। এই সমস্যাগুলোর কয়েকটি দেখা দিলে রোগীর মনোযোগে ঘাটতি দেখা দেয়, স্মৃতিশক্তির সমস্যা দেখা দিতে পারে। একটা সময় প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেই এই রোগ সীমাবদ্ধ ছিল। তবে আজকাল শিশুদেরও ডিপ্রেশন হয়।
শিশুদের লক্ষণ শিশুদের ক্ষেত্রে একনাগাড়ে ঘ্যানঘ্যান, কান্নাকাটি, শরীরে নানা স্থানে ব্যথা-বেদনা, ক্ষুধামান্দ্য দেখা যায়। অনেক সময় দেখা যায় হয়তো পড়াশোনা বা খেলাধুলা কিংবা অন্যান্য কোনও বিষয়ে শিশুটি বেশ ভালো ছিল, কিন্তু কোনও কারণ ছাড়াই হঠাৎই সে খারাপ ফল করতে শুরু করেছে। এককথায় তার যেন কোনও কিছুই ‘ভালো লাগছে না।' সাধারণত এমন কোনও সমস্যা এলে শিশুর নানা শারীরিক পরীক্ষার পরেও যদি কোনও রোগের আভাস না পাওয়া যায়, তাহলে ধরে নেওয়া হয় শিশুটি ‘ডিপ্রেশনের’ শিকার।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin April 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin April 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়