
আমাদের জ্বর, সর্দি, কাশি হয়। এমন । শারীরিক সমস্যার বাহ্যিক উপসর্গও • রয়েছে। মুশকিল হল, শরীরে কোনও অঙ্গে রোগ হলে যেমন বাইরে থেকে তা বোঝা যায়, মনের অসুখের ক্ষেত্রে কিন্তু তেমনটি ঘটে না। আর এর পিছনে কারণ হল শারীরবৃত্তীয় ভাবে প্রতিটি মানুষের শারীরিক গঠন মোটামুটি একইরকম হয়। ফলে ব্লাড প্রেশার বাড়লে যেমন রক্তচাপের ওষুধ দেওয়া হয়, ডায়াবেটিস বাড়লে যেমন ওষুধ দিয়ে ব্লাড সুগার কন্ট্রোল করা যায়, তেমনটি হয় না মনের অসুখের ক্ষেত্রে। একজন ব্যক্তির আর্থ-সামাজিক, সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে মনের অসুখের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। তাই একজন ব্যক্তির মনের ভিতরে অমুক মিলিগ্রাম ডিপ্রেশন বা তমুক মিলিগ্রাম স্ট্রেস জমা হয়েছে, যখন রোগীকে ওই ওষুধ দিতে হবে বা তার পরিবর্তে অন্য ওষুধ দিতে হবে— এভাবে বিচার করলে চলে না। কিংবা বাচ্চার চঞ্চলতার গ্রেড কতখানি হলে তবে তাকে এডিএইচডি বলা যাবে বা কতদিন ঘুম না হলে তবে অনিদ্রা বলা যাবে, তার হিসেব ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রে আলাদা রকম হতে পারে। এই ধরনের বিষয়গুলি বিচারের একাধিক স্তর রয়েছে। স্তরগুলি নিখুঁতভাবে বিচার না করলে কোনও মানুষের মনের অবস্থা জানা সম্ভব নয়। তথাকথিতভাবে মনের অসুখকে দু'ভাগে ভাগ করা যায়— ১. পিরিয়ডিক্যাল মেন্টাল ইলনেস। ২.
কমন মেন্টাল ইলনেস।
পিরিয়ডিক্যাল মেন্টাল ইলনেস
এক্ষেত্রে একজন মানুষের সঙ্গে বাস্তবের সংযোগ সম্পূর্ণ ছিন্ন হয়ে যায়। আকাশকুসুম কল্পনা করতে থাকেন রোগী। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, রোগী হঠাৎ করে ভাবতে থাকেন তাঁর কিডনিগুলো পচে গিয়েছে। ডায়ালিসিস করাতে হবে। কিংবা ঘরে কেউ হয়তো নেই। একা বসে আছেন, এমন সময় কানে আওয়াজ শুনতে পাচ্ছেন। বিড়বিড় করছেন। এই ধরনের সমস্যাগুলি অত্যন্ত উদ্বেগজনক এবং গুরুত্বপূর্ণ। এমন সমস্যার সবচাইতে বড় উদাহরণ হল সিজোফ্রেনিয়া। একইরকমভাবে পিরিয়ডিক্যাল মেন্টাল ইলনেস-এর অন্যতম উদাহরণ হল বাইপোলার মুড ডিজঅর্ডার। এক্ষেত্রে রোগী একসময় নিজেকে পথের ভিখারি মনে
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin April 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin April 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap

মাইগ্রেনের সমাধান
মাথা যন্ত্রণার এই রোগ একপ্রকার দুর্বিষহ। লক্ষণ ও প্রতিকার কী? পরামর্শে বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট ডাঃ তৃষিতানন্দ রায়।

কীভাবে জব্দ কোলেস্টেরল?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ সৌম্যকান্তি দত্ত।

অনিদ্রা থেকে মুক্তির উপায় কী?
পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায়।

আয়ুর্বেদিক দাওয়াই
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎবিকাশ কর মহাপাত্র।

বাঙালির ১০ রোগে হোমিওপ্যাথি
পরামর্শে বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ রথীন চক্রবর্তী।

হাত কাঁপছে কেন?
কেবল প্রবীণদের নয়। তরুণরাও জর্জরিত হাত কাঁপার সমস্যায়। কেন কাঁপে হাত? আলোচনা করলেন বাঙুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সের চিকিৎসক ডাঃ অর্পণ দত্ত।

পা ফোলা থেকে মুক্তি
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

আয়রন
আয়রন আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য, কারণ এটি হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে এবং রক্তে অক্সিজেন পরিবহণ নিশ্চিত করে। আয়রনের ঘাটতি ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, চুল পড়া, হাত-পা ঠান্ডা হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আয়রনসমৃদ্ধ খাবার রাখা জরুরি, যেমন পালং শাক, মসুর ডাল, ডিম, গুড়, বাদাম, মাছ ও মাংস। গর্ভবতী নারীদের পর্যাপ্ত আয়রন গ্রহণ করা আরও গুরুত্বপূর্ণ, যাতে শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে আয়রনের অভাব দেখা দিতে পারে, তাই খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা আবশ্যক।

টেনশন
টেনশন কি খারাপ? নাকি একটু আধটু টেনশন থাকা ভালো? কী করলে মিলবে অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি? পরামর্শে সাইকোলজিস্ট ডঃ রূপ কল্যাণ। F

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে করবেন কী?
হাঁটু ফুলতে শুরু করেছে এমন অবস্থায় দরকার পড়লে হাঁটু থেকে ফ্লুইড বের করে পরীক্ষা করেও দেখা যেতে পারে যে ওই ফ্লুইডে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল আছে কি না।