কেন যোগাভ্যাস করবেন? সাধারণ মানুষের ধারণা যোগাসন মুনিঋষিদের আয়ত্তাধীন বিষয়। উচ্চমার্গের সাধনা। সকলে পারেন না। সামান্য ভুলচুকে মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটে। শরীর ভেঙে পড়ে ইত্যাদি।
সত্যি বলতে কী, এমন কোনও দুর্ঘটনাই ঘটে না। যোগাসন হল আধ্যাত্মিক পথ। এই পথে চলে মানুষ নিজের স্বরূপকে জানতে পারে। সাধনার জন্য যোগাসন অতি উত্তম পথ। তবে সে পথে বাধা তৈরি করে অসুস্থ মন ও শরীর। দুর্বল মন ও শরীরকে সবল করে তুলতে না পারলেই নানাভাবে দুঃখ এসে গ্রাস করে। আর যেখানে দুঃখ আছে, সেখানে রয়েছে দুঃখের কারণ। সুতরাং কারণ থাকলে তার নিবারণের ব্যবস্থাও থাকে। তাই জানতে হবে সত্যকে। তাহলেই আর দুঃখ থাকবে না। সত্যকে জানতে হলে প্রয়োজন নীরোগ শরীর ও মনের। আর যোগের কাজই হল সত্যকে চেনানো এবং সাধনার পথে মানুষকে নিয়ে যাওয়া। সমস্যা হল আমরা যৌবনে নিজের পার্থিব সুখের জন্য বিভিন্ন কাজ করি যা আমাদের জীবনশক্তির ক্ষয় ঘটাতে থাকে। সত্যের কাছাকাছি নিয়ে যাবে যে কাজ সেই কাজ সম্পর্কে বিস্মৃত হই। সুতরাং জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে সজাগ হওয়া প্রয়োজন সকলেরই। আর তা হতে পারে মন শান্ত হলে। দুর্ভাগ্য, বেশি বয়সে এসে যখন কমতে থাকে কাজের সংখ্যা, ব্যস্ত থাকার পালাও শেষ হয়। সেই সময়ই মন স্থির হয়। আমরা তাকাই শরীরের পানে। ক্রমশ জীর্ণ শরীর অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছে দেখে কষ্ট পাই। শরীরের জন্যই শুধু মন ব্যাকুল হয়। মানসিকভাবে হয়ে পড়ি দুর্বল।
বয়স্কদের জন্য সহজ যোগ আমরা ভাবি যোগাসন বড় কঠিন বিষয়, বৃদ্ধ শরীর যোগাসনের ধকল হয়তো বইতে পারবে না। বস্তুত বিষয়টি ততখানি কঠিন নয়। সরাসরি যোগাসন না হোক, সামান্য হাত পায়ের সাধারণ সঞ্চালনের সঙ্গে শ্বাসের ব্যায়ামে শরীর হয়ে উঠতে পারে ব জ পোক্ত।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin June 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin June 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়