অ্যাজমা কী? আমরা শ্বাসকষ্ট কী তা জানি। এখন শ্বাসকষ্টের একটি বৃহত্তর অবস্থা যতি আমরা কল্পনা করি যেক্ষেত্রে একজন রোগী কোনওভাবেই শ্বাস নিতে পারছেন না বা ছাড়তে পারছেন না, কাশি হচ্ছে, শ্বাস নিতে পেটে হাঁপরের মতো ওঠানাম করথে, বছরে একাধিখ বার এমন হচ্ছে তাহলে বুঝতে হবে সমস্যাটা আসলে অ্যাজমা। আমাদের যে শ্বাসনালী রয়েছে, সেই শ্বাসনালীতে বাতাসের যে স্বাভাবিক প্রবাহ অর্থাৎ আমরা যেভাবে শ্বাস নিই ও ত্যাগ করি— সেই প্রবাহ হয়ে পড়ে অবরুদ্ধ। এই সমস্যাই যদি ক্রনিক আকার ধারণ করলে তা অ্যাজমায় পরিণ হয়।
কীভাবে অবরুদ্ধ হয় শ্বাসনালী? আমাদের যে রেসপিরেটরি টিউব বা শ্বাস থাকে, সেই রেসপিরেটরি টিউবের মধ্যে প্রচুর মিউকাস ক্ষরণকারী কোষ থাকে। অ্যাজমা রোগীর ক্ষেত্রে কোনও কারণে প্রচুর পরিমাণে মিউকাস বেরতে থাকে। একইসঙ্গে = শ্বাসনালী সংকুচিত হয়ে পড়ে। এই দু’টি কারণে শ্বাসনালীর মধ্যে দিয়ে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। দ্বিতীয়ত ফুসফুসে সূক্ষ্ম একাধিক চুলের মতো একধরনের অংশ রয়েছে যা মিউকাসকে ঠেলে শ্বাসনালীর দিকে পাঠিয়ে দেয়। কোনওভাবে শ্বাসনালী অবরুদ্ধ হয়ে পড়লে ফুসফুসের সিলিয়ারি এফেক্ট বা শ্লেষ্মাকে ঠেলে শ্বাসনালীর দিকে পাঠানোর বিষয়টি
ব্যর্থ হয়। সব মিলিয়ে বাতাস ঢোকার আর কোনও পথ থাকে না। এমন অবস্থায় শ্বাস নিতে গেলে সাঁই সাঁই আওয়াজ হয়। লাং-এ মিউকাস থাকার জন্য তামাক খাওয়ার মতো কুড়কুড় আওয়াজ বেরয়। বাইরে থেকে চিকিৎসকরা দেখেন গলার কণ্ঠী বা সুপ্রাস্টারনাল নচ-এ ওঠানামা হয় যাকে সুপ্রাস্টারনাল রিট্র্যাকশন বলে। এই ধরনের অ্যাটাককে বলে অ্যাজমাটিক অ্যাটাক। এভাবে অ্যাজমা অ্যাটাক হতে পারে শরীরের ইমিউনোলজিক্যাল কোনও পরিবর্তন দেখা দিলে। উদাহরণ হিসেবে ইউসেনোফিলের বৃদ্ধি, আইজিই লেভেল এর বৃদ্ধির কথা বলা যায়।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin November 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin November 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়