
ভারতে মহিলাদের মধ্যে যত ক্যান্সার হয়, তার মধ্যে | শীর্ষস্থানে রয়েছে ব্রেস্ট ক্যান্সার। তার পরই রয়েছে সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার। অথচ জানলে অবাক হতে হয়, এই অসুখটি প্রাথমিক পর্যায়ে নির্ণয় করা যেমন সম্ভব, তেমনই রোগীর প্রাণও বাঁচানো যায়। এছাড়া রোগটি প্রতিরোধও করা যায়।
এই প্রসঙ্গে পশ্চিমী দেশের কার্যাবলির দিকে একবার নজর বোলানো যেতে পারে। ১৯৭০ সাল নাগাদ পশ্চিমের দেশগুলিতে সার্ভাইক্যাল ক্যান্সারে আক্রান্ত ও প্রাণহানির হার ছিল চিন্তায় ফেলার মতো। ২০২৪ সালে এসে আমরাও ঠিক ওই দেশগুলির মতো অবস্থায় এসে দাঁড়িয়ে রয়েছি। তবে ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ওই দেশগুলি বিশেষ ব্যবস্থা নেয় সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার প্রতিরোধে। তারা শুরু করে প্যাপ স্মিয়ার স্ক্রিনিং টেস্ট! দেখা যায় কয়েক বছরের মধ্যেই সার্ভাইক্যাল ক্যান্সারে প্রাণহানির হার গিয়েছে কমে। একইসঙ্গে প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা হিসেবে দেওয়া হতে থাকে টিকা। ফলে একসময় সার্ভাইক্যাল ক্যান্সারে আক্রান্তর সংখ্যা হয়ে দাঁড়ায় নগণ্য।
কী এই পরীক্ষা সেক্সুয়ালি অ্যাকটিভ হওয়ার মতো বয়সে অর্থাৎ মোটামুটি গড়ে ২১ বছর বয়স থেকে যদি প্রত্যেক তিন বছর অন্তর প্যাপ স্মিয়ার টেস্ট করা হয়, তাহলে প্রাথমিক পর্যায়ে সারভাইক্যাল ক্যান্সার ধরা পড়বে। দ্রুত শুরু করা যাবে চিকিৎসা। রোধ করা যাবে অকাল প্রাণহানি।
টেস্টের পদ্ধতি একটি বিশেষ ব্রাশ ভ্যাজাইনার মধ্যে প্রবেশ করানো হয় ও সার্ভিক্সে (ইউটেরাসের মুখ বা ইউটেরাসের নেওয়া হয়। এর ফলে ওই ব্রাশে বা স্প্যাচুলাতে সার্ভিক্সের কোষ, ফ্লুইড আটকে যায়। সংগৃহীত কোষ বা টিস্যুকে মাইক্রোস্কোপের তলায় রেখে পরীক্ষা করে দেখা হয় যে, ওই কোষগুলিতে কোনরকম বদল ঘটেছে কি না।
মাত্র পাঁচ মিনিট লাগে এই পদ্ধতিতে নমুনা সংগ্রহ করতে। অথচ এই পরীক্ষার তাৎপর্য বিরাট। কারণ এই পরীক্ষায় যে শুধু ক্যান্সার ধরা যায়, তা-ই নয়, ক্যান্সার হওয়ার আগের অবস্থায় সার্ভিক্স আছে কি না, তাও জানা যায়। কারণ সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার একদিনে হয় না। ধীরে ধীরে সার্ভিক্সের কোষগুলির পরিবর্তন ঘটে। সেই পরিবর্তন ধরা যায় সহজেই, এই টেস্টের মাধ্যমে।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap

মাইগ্রেনের সমাধান
মাথা যন্ত্রণার এই রোগ একপ্রকার দুর্বিষহ। লক্ষণ ও প্রতিকার কী? পরামর্শে বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট ডাঃ তৃষিতানন্দ রায়।

কীভাবে জব্দ কোলেস্টেরল?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ সৌম্যকান্তি দত্ত।

অনিদ্রা থেকে মুক্তির উপায় কী?
পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায়।

আয়ুর্বেদিক দাওয়াই
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎবিকাশ কর মহাপাত্র।

বাঙালির ১০ রোগে হোমিওপ্যাথি
পরামর্শে বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ রথীন চক্রবর্তী।

হাত কাঁপছে কেন?
কেবল প্রবীণদের নয়। তরুণরাও জর্জরিত হাত কাঁপার সমস্যায়। কেন কাঁপে হাত? আলোচনা করলেন বাঙুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সের চিকিৎসক ডাঃ অর্পণ দত্ত।

পা ফোলা থেকে মুক্তি
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

আয়রন
আয়রন আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য, কারণ এটি হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে এবং রক্তে অক্সিজেন পরিবহণ নিশ্চিত করে। আয়রনের ঘাটতি ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, চুল পড়া, হাত-পা ঠান্ডা হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আয়রনসমৃদ্ধ খাবার রাখা জরুরি, যেমন পালং শাক, মসুর ডাল, ডিম, গুড়, বাদাম, মাছ ও মাংস। গর্ভবতী নারীদের পর্যাপ্ত আয়রন গ্রহণ করা আরও গুরুত্বপূর্ণ, যাতে শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে আয়রনের অভাব দেখা দিতে পারে, তাই খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা আবশ্যক।

টেনশন
টেনশন কি খারাপ? নাকি একটু আধটু টেনশন থাকা ভালো? কী করলে মিলবে অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি? পরামর্শে সাইকোলজিস্ট ডঃ রূপ কল্যাণ। F

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে করবেন কী?
হাঁটু ফুলতে শুরু করেছে এমন অবস্থায় দরকার পড়লে হাঁটু থেকে ফ্লুইড বের করে পরীক্ষা করেও দেখা যেতে পারে যে ওই ফ্লুইডে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল আছে কি না।