বর্তমান দৈনন্দিন ব্যস্ত জীবনযাত্রায় মানুষ যতটা অভ্যস্ত হচ্ছে, ততই বদলে যাচ্ছে খাদ্যাভাস। বদলাচ্ছে সঠিক জলপানের নিয়মও। খিদে না পাওয়া সত্ত্বেও খাওয়ার বদভ্যাস দেখা দিয়েছে। এছাড়া প্রায়শই ফাস্টফুড, অতিরিক্ত তেল-মশলা জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে ফলে পেটের সমস্যা দেখা দিচ্ছে অহরহ। ফলে এখন প্রশ্ন উঠছে, আমরা রোজ ঠিক কী জাতীয় খাবার খাব? খাবার ঠিক কতটা খেলে বিভিন্ন পরিপাকসম্বন্ধীয় সমস্যা থেকে রেহাই পাব? এই জাতীয় প্রশ্ন প্রায় রোজই সকল বাঙালির মনের মধ্যেই উঁকি মারে। তার উপায় বিজ্ঞানভিত্তিক নীতিমালা চরক সংহিতায় লিপিবদ্ধ রয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে পাকস্থলীকে তিনভাগ ধরে একাংশে খাদ্যদ্রব্য, দ্বিতীয়ভাগে তরল পদার্থ এবং তৃতীয় ভাগ সর্বদা ফাঁকা রেখে আহার মাত্রা নির্ধারণ করলে অচিরেই বিবিধ পেটের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। অধিকাংশ পেটের রোগের আঁতুড়ঘর হল অধ্যসন।
যার অর্থ আগে গ্রহণ করা খাদ্যদ্রব্য সম্পূর্ণরূপে হজম হওয়ার আগেই পুনরায় খাওয়া। কেবলমাত্র এই একটি অভ্যাস সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করলেই অধিকাংশ পেটের সমস্যা থেকে চিরতরে রেহাই পাওয়া সম্ভব। মনে রাখুন খিদে পেলে তবেই খান, পরিমিত খান। ঋতুচক্রের পরিবর্তন ঘটছে। ঠান্ডা আমেজের অবসান ঘটিয়ে খুব শীঘ্রই গ্রীষ্মের দাবদাহ শুরু হবে। প্রতিবারের মতো এই সময়ে বেশ কিছু মানুষ আবহাওয়ার এই পরিবর্তনের ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। তা নিরাময়ে আয়ুর্বেদশাস্ত্র মতে রইল কিছু ঘরোয়া টোটকা।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin March 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin March 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়