• এইসব শুরু হল কীভাবে? যখন আপনি ফরেনসিক মেডিসিন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, তখন তো কেউ ফরেনসিকে আসতেই চাইত না। ডাক্তারিতেই বাএলেন কীভাবে? বাবা-মা ডাক্তার ছিলেন? •• আমাদের আদি বাড়ি ছিল জম্মুকাশ্মীরের পাক সীমান্তবর্তী এক জায়গায়। কিছুটা ভারতে, কিছুটা পাকিস্তানে। বাবা একটি আমেরিকান কোম্পানিতে কাজ করতেন। মা গৃহবধূ ছিলেন। কাজ করতে করতে বাবা বিকানিরে বদলি হয়ে গেলেন।
আমরা সবাই চলে গেলাম বিকানির। তার আগে অবশ্য শিকর বলে এক জায়গায় ছিলাম আমরা। ওখানে আমি ক্লাস সিক্স অবধি পড়াশোনা করেছি। ক্লাস সেভেন থেকে বিকানির চলে এলাম। তারপর পুরো পড়াশোনাটাই বলতে গেলে বিকানির থেকেই হল। এমবিবিএস শেষ করলাম। একাত্তরের যুদ্ধের সময় সিভিল ডিফেন্স অফিসার হিসেবে সেনাবাহিনীতে যোগ দিলাম। যুদ্ধ শেষ হলে আমার কাজের মেয়াদও শেষ হয়ে গেল। ইন্দো-টিবেটিয়ান বর্ডার ফোর্সে চিকিৎসকের চাকরি ছিল। আইটিবিপি আইজি-র সঙ্গে দেখা করলাম। খুব সহানুভূতিশীল মানুষ। খোলাখুলি বললেন, ইয়ং ম্যান, কেন এখানে চাকরি করতে আসছ! অন্য কোনও জায়গার খোঁজ করো না। তখন সবে সবে এইমসের ১০ তলা বাড়িটা তৈরি হয়েছে। আশেপাশে অত উঁচু বাড়ি নেই। হাসপাতাল তো দূরস্থান। ভীষণ আকর্ষণ বোধ করছিলাম। এইমসের মেডিক্যাল সুপারিনটেনডেন্ট তখন ছিলেন ব্রিগ্রেডিয়ার জ্ঞানড। উনি আবার আগে সেনাবাহিনীর চিকিৎসক ছিলেন। বললেন, যদি এমডি করতে চাও, কাল পরীক্ষা আছে। চলে এসো সকাল ন'টায়। পাস করলে করতে পারবে। আমার খুব ইচ্ছা ছিল ডার্মাটোলজিতে এমডি করার। পরদিন পরীক্ষা দিলাম। দেখলাম নাম উঠেছে। এমডি পড়া শুরু হল। কিন্তু রেজিস্ট্রেশন তখনও হয়নি। এদিকে নতুন সমস্যা হাজির হল। তখন নিয়ম হয়েছে সেনাবাহিনির চিকিৎসকদের এমডিতে প্রাধান্য দিতে হবে। তাই দু'টি ডার্মার সিট ব্লক হয়ে গেল। এদিকে সময় চলে যাচ্ছে। আমাকে কর্তৃপক্ষ জানাল, এখন আর ট্রেনিং করা যাবে না। তুমি বড়জোর আর এক মাস দেখো। কিন্তু ওই এক মাস তুমি কোনও ভাতা পাবে না। যেহেতু বেকার হয়ে যাচ্ছ, আমরা তোমাকে ফরেনসিক মেডিসিনে এক মাসের জন্য রাখতে পারি। অস্থায়ী চাকরি। জানালাম, আচ্ছা। তখন সবে ফরেনসিক মেডিসিনে এমডি চালু হয়েছে। সিলেকশন কমিটিকে জানালাম। সুযোগ পেলাম। আমি একা। এইমস-এ ফরেনসিক মেডিসিনে এমডি-র প্রথম ছাত্র!
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin April 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin April 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁটু ব্যথার খুঁটিনাটি
পরামর্শে পিজি হাসপাতালের অস্থিরোগ বিভাগের প্রধান ডাঃ মুকুল ভট্টাচার্য
কোমরে ব্যথা মানেই অপারেশন নয়
পরামর্শে কোঠারি হাসপাতালের স্পাইন সার্জেন ডাঃ সৌম্যজিৎ বসু
গেঁটে বাতে নাজেহাল ? সমাধান কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়
ঘাড়ে ব্যথার কারণ ও উপশম
পরামর্শে অস্থিরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অভিজিৎ কানুনগো
সারিয়ে ফেলুন ফ্রোজেন শোল্ডার
পরামর্শে এন আর এস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ কিরণকুমার মুখোপাধ্যায়
হাঁটু প্রতিস্থাপনের খুঁটিনাটি জানুন
পরামর্শে বেলভিউ ক্লিনিকের অর্থোপেডিক সার্জেন ডাঃ সন্তোষ কুমার
ঘাড়ে, কাঁধে, কোমরে, হাঁটুতে ব্যথায় ফিজিওথেরাপি
পরামর্শে হাওড়া জেলা হাসপাতালের ফিজিওথেরাপিস্ট অর্পণ মণ্ডল
হাঁটুর ব্যথা বেদনায় আকুপাংচার
কেন্দ্রীয় সরকারের উৎসাহ ও সাহায্যে বিভিন্ন গবেষণা মন্ত্রণালয়ের অধীনে আকুপাংচার চিকিৎসা ও তার রোগ নির্ধারণ পদ্ধতি নিয়ে একাধিক গবেষণামূলক কাজ হয়েছে।
কাঁধ, ঘাড়, কোমর, হাঁটু সহ জয়েন্টের ব্যথার উপশমে হোমিওপ্যাথি
লিখতে লিখতে হাতে ব্যথা হলে কাস্টিকাম, কিউপ্রাম মেট, ব্রকাইগ্লটিস, স্টানাম মেট উপযোগী।
আয়ুর্বেদে ঘাড়, কোমর, হাঁটু ব্যথার চিকিৎসা
পরামর্শে বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডাঃ দেবাশিস ঘোষ