বা ড়িতে এক দামাল ছেলে বা মেয়ে থাকলে বাকি সদস্যদের মাথায় হাত। এটা ভাঙছে, ওটা ফেলছে! ভয়ে তটস্থ সকলে। সমুদ্রের জলেও বাস করে এমনই এক দুষ্টু ছেলে। তার দাপটেও ত্রস্ত বিশ্ব। একটি দেশের স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, জলবায়ু প্রায় সবই বদলে দেয় এই দস্যি ছেলে। তার নাম 'এল নিনো'। যার আক্ষরিক অর্থ ‘ছোট বালক’। তবে ‘বদমায়েশি'-র জন্য বিজ্ঞানীরা এই দামাল বালককে ডাকেন ‘দুষ্টু ছেলে’ নামে। ২০১৭ সালের পর কিছুটা ঘুমন্ত থেকে 2020 সাল থেকে ফের তেড়েফুঁড়ে উঠেছে এল নিনো।
এল নিনো কী? এল নিনো হল সমুদ্রজলের উষ্ণ স্রোত। প্রশান্ত মহাসাগরে দু'রকমের আবহাওয়া পরিস্থিতি তৈরি হয়। যার একটি হল 'লা নিনা’। যার জেরে তাপমাত্রা কমে। অপরটি হল এল ‘নিনো’। এল নিনো, নিনোরই একটি ধরন। এই উষ্ণতম সামুদ্রিক জলস্রোত সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা বাড়িয়ে দেয়। নয়ের দশকের সঙ্গে তুলনা করলে ২০২৩ সালে গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে ০.৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 2020 সালের তুলনায় ২০২৩ সালে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে ০.৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, প্রতি বছরের গড় তাপমাত্রার এই ফারাক আরও বাড়বে।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin May 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin May 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়