বি শ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান বলছে, ভারতে প্রতি ৪ জনের মধ্যে একজন স্থূলতার সমস্যায় ভোগেন। আধুনিক বিশ্বের এই সমস্যাকে পরাজিত করতে চাইলে সর্বপ্রথম প্রয়োজন সচেতনতা। অনেকেই মনে করেন ওবেসিটি মানে স্রেফ ওজন বেড়ে যাওয়া। আদতে কথাটা ঠিক হলেও সম্পূর্ণ ঠিক নয়। ওবেসিটির কারণে শুধু দেহের বাহ্যিক ওজন বেড়ে যায় এমন নয়, দেহের অভ্যন্তরেও যাবতীয় প্রত্যঙ্গের উপর ফ্যাটের স্তর পড়তে থাকে। ফলে হার্ট, লাং, নানা অস্ত্র সবকিছুরই কার্যক্ষমতা হ্রাস পায় ও কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের মতো অসুখ হানা দেয়। প্রথমেই মনে রাখতে হবে, ওষুধে মেদ ঝরে না। মেদ ঝরে পরিশ্রমে। ওষুধ শুধু এই ঝরার প্রক্রিয়াকে আর একটু সহজতর করে তোলে। শরীরে জমে থাকা বাড়তি মেদ ঝরাতে খরচ করতে হবে ক্যালোরি। দৈনিক যত ক্যালোরি বাড়তি খাচ্ছেন, ততখানি ঝরিয়ে ফেললে তবেই ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে। ক্যালোরি বেশি পোড়ালে তবেই ওজন কমতে শুরু করবে। তবে এই ক্যালোরি পোড়ানো সহজ কাজ নয়। কোনও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা কোনও অসুখের কারণে মেদবহুল না হলে সাধারণত নিময় মেনে এক্সারসাইজ ও ডায়েটের মিলিত যোগফলেই ওজন কমা উচিত।
ওজন বাড়ার লক্ষণ ওজন পরিমাপক যন্ত্রে কারও ওজনকাঁটা আগের চেয়ে বেশি অঙ্ক দেখানো মানেই ওজন বেড়েছে। ওজন বাড়লে নিত্যদিনের কাজে কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন অল্প কাজে হাঁপিয়ে পড়া, কখনও কখনও অল্প পরিশ্রমে শ্বাসকষ্ট, হাত-পায়ে ব্যথা, খিদে বেড়ে যাওয়া, নাক ডাকার সমস্যা শুরু হওয়া, অল্প পরিশ্রমেই দমবন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা, শরীর ভারী লাগা, কাজকর্মে অনীহা, আলস্যভাব বেড়ে যাওয়া সবই মোটা হয়ে যাওয়ার ফলে হতে পারে।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin September 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin September 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়