মোটা হওয়া মোটেই স্বাস্থ্যের লক্ষণ নয়। যখনই মো একজন মানুষের ওজন বাড়তে থাকে তখন থেকেই একজন ব্যক্তির দেহে নানা ধরনের অসুখ বাসা বাঁধতে শুরু করে। ভাবুন না, একজন ব্যক্তি দু'হাতে দুটি ৫ কেজির ব্যাগ নিয়ে হাঁটলে কতখানি কষ্ট হয়! তাহলে ওই ব্যক্তিই যদি নিজের দেহের ওজন ১০ কেজি বাড়িয়ে রাখেন তাহলে তার কতখানি কষ্টই না হয়। বিশেষ করে তার পায়ের নীচের অংশের হাড়, জয়েন্টগুলোর ক্ষয় হতে থাকে। দ্রুত নি জয়েন্টে বাত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
শরীরে ওজন বেশি নিয়ে হাঁটার জন্য হার্টকে অত্যধিক পরিশ্রম করতে হয়। এরপর দেহে ফ্যাটের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার জন্য প্রচুর পরিমাণে ইনসুলিন ক্ষরণ করতে হয় দেহকে। একসময় ইনসুলিন সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। ইনসুলিন রিসেপটরগুলি বন্ধ হয়ে যায়। কোষে কোষে গ্লুকোজ ঢুকতে পারে না। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। চিনির মাত্রা বেড়ে গেলেই হয় ডায়াবেটিস। আবার যাঁদের হাইপোথাইরয়েডিজম থাকে তারাও স্থূলকায় হয়ে পড়েন। প্রশ্ন হল কাদের মোটা বলা যাবে? কোনও ব্যক্তি স্থূলকায় তা দুই থেকে তিনরকমভাবে বিচার করা যেতে পারে। বিএমআই বা বডি মাস ইনডেক্স তার মধ্যে একটি।
বিএমআই (BMI) মাপার উপায় হলদৈহিক ওজনকে (কিলোগ্রামে) দৈহিক উচ্চতার (মিটারে) বর্গ দ্বারা ভাগ করা। অর্থাৎ বিএমআই = ওজন (কেজি)/উচ্চতা (মিটার) ২। এশিয়া মহাদেশে বসবাসকারী প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য বিএমআই তিনটি ভাগে বিভক্ত-
১৮.৫ এর কম বিআমআই সাধারণত প্রয়োজনের তুলনায় কম ওজন থাকা নির্দেশ করে। ১৮.৫ থেকে ২২.৯-এর মধ্যে বিএমআই স্বাভাবিক ওজন নির্দেশ করে।
২৩-২৪.৯ রেঞ্জের বিএমআই অতিরিক্ত ওজন নির্দেশ করে। ২৫-এর বেশি বিএম আই স্থূলত্ব নির্দেশ করে। ২৯.৯- অত্যধিক বেশি ওজন। ৩০-৩৪.৯- ওবিস (ক্লাস ওয়ান)। ৩৫-এর বেশি: ওবিস (ক্লাস ২) আবার সেন্টিমিটারে উচ্চতা মেপে তার থেকে ১০৫ বাদ দিলে যে ফল মিলবে তা হল মহিলাদের জন্য আদর্শ ওজন। শরীরের আদর্শ ওজন কত হওয়া দরকার তার আরও একটি থিওরি আছে। তা হল ওয়েস্ট হিপ রেশিও। ওয়েস্ট হিপ রেশিও ছেলেদের ক্ষেত্রে .৯ পর্যন্ত হলে ভালে। তার উপরে হলে গড়বড়ে। মেয়েদের বেলায় .৮৫। তার উপরে হলে সমস্যা। এছাড়া আমাদের শরীরে কতটা পেশি আছে ও কতটা ফ্যাট আছে তা পরিমাপ করা যায় এই উপায়েই।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin September 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin September 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়