
কথায় আছে গল্পের গরু গাছে ওঠে। কিন্তু তাই বলে মানুষ হয়ে সবুজ চারা গাছ কাঁচা খেতে হবে! ভাবছেন তাও কি হয়? হ্যাঁ সত্যিই। আজকের এই নিবন্ধে সবুজ বীজপত্রের চারা অর্থাৎ মাইক্রোগ্রিন নিয়ে আলোচনা করব। কারণ, আপনি কি জানেন সবুজ বীজপত্রের চারা গাছ মানুষের জীবনে জাদু খাদ্যোপদান হিসেবে কাজ করে? যার পোশাকি নাম মাইক্রোগ্রিন। তবে এটা এখনও পর্যন্ত সাধারণের কাছে ততটা পরিচিত নয়। আসুন আজ আপনাদের এই ব্যাপারে সবিস্তারে বুঝিয়ে বলি। জেনে নিন মাইক্রোগ্রিন কী ? আর কেনই বা খেতে যাবেন? আমাদের জানতে হবে এর উপকারিতা। কোন ধরনের বীজ থেকে এটি তৈরি করা যায় এবং কীভাবে এটিকে সুস্বাদু করে তুলতে হবে যাতে এই অতি পুষ্টিকর খাদ্যপাদানটি সকলের কাছে লোভনীয় হয়ে উঠবে। যার ফলে আপনি খুব সহযেই বাড়িতে তৈরি করে খেতে পারবেন এই অত্যাশ্চর্য পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবারটি।
মাইক্রোগ্রিন কী? কোনও বীজ থেকে গাছ হওয়ার সময় আমরা কি দেখতে পাই? প্রথম বীজ থেকে মূল বের হয়। যেমনটি আমরা অঙ্কুরিত ছোলার ক্ষেত্রে দেখি। তারপর সেই মূল মাটিতে প্রবেশ করে এবং কাণ্ডটি সোজা হয়ে দাঁড়ায়। যার মাথায় থাকে দু'টি বীজপত্র। এইবারে বীজের খোসাটি খুলে পড়ে এবং বীজপত্র দু'টি আস্তে আস্তে সবুজ হতে থাকে।
এই অবস্থায় আমরা যদি ক্ষুদ্র চারাগুলির মাটির উপরিভাগটা থেকে কেটে নিই, সেটাই হল মাইক্রোগ্রিন।
কোন কোন বীজ থেকে মাইক্রোগ্রিন তৈরি করা যায়? অনেক ধরনের দ্বিবীজপত্রী গাছের বীজকে আমরা মাইক্রোগ্রিন তৈরিতে কাজে লাগাতে পারি। যেমন, সূর্যমুখী, মেথি, মুগকলাই, ব্রকোলি, র্যাডিস, সরিষা, পাকচয় ইত্যাদি। তবে আমার মনে হয় যে সমস্ত বীজ আপনার সহজলভ্য, তাই দিয়েই প্রথমে শুরু করতে পারেন। যেমন মেথি আমরা এক রাত ভিজিয়ে তার জল খেতে পরি। তারপর সেই মেথি থেকে মাইক্রোগ্রিন তৈরি করেও খেতে পারি। এখন অবশ্য বিভিন্ন অনলাইন শপিং সাইটেও মাইক্রোগ্রিনের বীজ কিনতে পাওয়া যায়।
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2025 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Sarir O Sasthya dergisinin February 2025 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap

মাইগ্রেনের সমাধান
মাথা যন্ত্রণার এই রোগ একপ্রকার দুর্বিষহ। লক্ষণ ও প্রতিকার কী? পরামর্শে বিশিষ্ট নিউরোলজিস্ট ডাঃ তৃষিতানন্দ রায়।

কীভাবে জব্দ কোলেস্টেরল?
পরামর্শে মণিপাল হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ সৌম্যকান্তি দত্ত।

অনিদ্রা থেকে মুক্তির উপায় কী?
পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ শিলাদিত্য মুখোপাধ্যায়।

আয়ুর্বেদিক দাওয়াই
পরামর্শে ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট আয়ুর্বেদিক এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের প্রাক্তন অধ্যাপক ডাঃ প্রদ্যোৎবিকাশ কর মহাপাত্র।

বাঙালির ১০ রোগে হোমিওপ্যাথি
পরামর্শে বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ রথীন চক্রবর্তী।

হাত কাঁপছে কেন?
কেবল প্রবীণদের নয়। তরুণরাও জর্জরিত হাত কাঁপার সমস্যায়। কেন কাঁপে হাত? আলোচনা করলেন বাঙুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সের চিকিৎসক ডাঃ অর্পণ দত্ত।

পা ফোলা থেকে মুক্তি
পরামর্শে বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

আয়রন
আয়রন আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য, কারণ এটি হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে এবং রক্তে অক্সিজেন পরিবহণ নিশ্চিত করে। আয়রনের ঘাটতি ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, চুল পড়া, হাত-পা ঠান্ডা হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় আয়রনসমৃদ্ধ খাবার রাখা জরুরি, যেমন পালং শাক, মসুর ডাল, ডিম, গুড়, বাদাম, মাছ ও মাংস। গর্ভবতী নারীদের পর্যাপ্ত আয়রন গ্রহণ করা আরও গুরুত্বপূর্ণ, যাতে শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হলে আয়রনের অভাব দেখা দিতে পারে, তাই খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা আবশ্যক।

টেনশন
টেনশন কি খারাপ? নাকি একটু আধটু টেনশন থাকা ভালো? কী করলে মিলবে অ্যাংজাইটি থেকে মুক্তি? পরামর্শে সাইকোলজিস্ট ডঃ রূপ কল্যাণ। F

ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে করবেন কী?
হাঁটু ফুলতে শুরু করেছে এমন অবস্থায় দরকার পড়লে হাঁটু থেকে ফ্লুইড বের করে পরীক্ষা করেও দেখা যেতে পারে যে ওই ফ্লুইডে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল আছে কি না।