ভারতবর্ষে কাঁসা প্রথম পরিচিতি পায় ব্রোঞ্জ যুগে। ইতিহাস বলে, সিন্ধু উপত্যকার অধিবাসীরাই ব্যবহার শুরু করেন এটি । তখন এই ধাতুতে তৈরি পাতে খাবার খাওয়ার চল শুরু হয়। কারণ, খাবারের অ্যাসিড কনটেন্ট কমিয়ে আনতে কার্যকর ছিল কাঁসা। সঙ্গে হজমেও সহায়ক ভূমিকা রাখত এই ধাতু। পানি পানেও অনেকের পছন্দের ছিল এতে তৈরি গ্লাস অথবা কাপ। কারণ, ওই একই । পানির অতিমাত্রার অ্যাসিড কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণ । অনেকটা ফিল্টারেশন সিস্টেমের কাজ করত কাঁসায় তৈরি এসব পানির পাত্র। পরে ত্বকের যত্নেও এর উপকারিতা প্রমাণ হতে খুব বেশি সময়ক্ষেপণ হয়নি । কাঁসার জাদুকরি ক্ষমতার পেছনের রহস্যটা আসলে কী? কেন ‘হিলিং মেটাল' বা নিরাময়ক ধাতু হিসেবে এর জনপ্রিয়তা যুগ পুরোনো? উত্তরটা একদম সহজ। প্রাকৃতিকভাবে দেহের পিএইচ ভারসাম্য রক্ষার শক্তিশালী ক্ষমতাসম্পন্ন এই ধাতু। ত্বকের ক্ষেত্রে একইভাবে উপকারী কাঁসা। এতে উপস্থিত অ্যালকাইন প্রোপার্টি ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে দারুণ কার্যকর। তারই ফলাফল- কাঁসা ওয়ান্ডের আবির্ভাব।
Bu hikaye Canvas dergisinin Canvas oct 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Canvas dergisinin Canvas oct 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
রুদ্রাক্ষরহস্য
অধ্যাত্মে আস্থা, নাকি ফ্যাশনেবল হয়ে ওঠার আকাঙ্ক্ষ উদ্দেশ্য যেটাই হোক, পরিধানে নজর কাড়বেই। শাস্ত্রোক্ত বিধি অনুযায়ী শুদ্ধ এবং অভিমন্ত্রিত হয়ে এর ধারণের অজানা আখ্যান রত্না রহিমার লেখায়
সেপ্টেম্বর রানওয়ে হাইলাইটস
সেপ্টেম্বরকে বলা যায় ফ্যাশন ক্যালেন্ডারের জানুয়ারি। নতুন বছরের প্রথম মাস যেন। যাকে ঘিরে আয়োজিত হয় নামীদামি ফ্যাশন উইকগুলো। চূড়ান্ত হয় আসছে বছরের ট্রেন্ড! একই সঙ্গে শেখা এবং শেখানোর সময় এটি। বলা যেতে পারে ফ্যাশন বাজারের ব্যাক টু স্কুল মোমেন্ট। বিস্তারিত লিখেছেন সারাহ্ দীনা
শিল্পসূচক
নারীচরিত । নির্মাণের আনন্দ অনির্ণেয় । তাই তো বেদ-উপনিষদের এ ভারতীয় উপমহাদেশে প্রাচীন শাস্ত্র, পুরাণ, কাব্য থেকে শুরু করে সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় নানাবিধ নারী চরিত্র তৈরির আকর্ষণ শাশ্বত । হোক তা আধিদৈবিক, পৌরাণিক কিংবা মানবীয় । যুগে যুগে শাস্ত্রকার, পুরাণকার, কবিরা তো বটেই, সৃষ্টিসুখের উল্লাসে মেতে ছিলেন ভাস্কর আর চিত্রকরেরাও । যার কিছু এখনো প্রত্যক্ষ করা যায় ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে অবশিষ্ট কিংবা রক্ষা পেয়ে যাওয়া গগনস্পর্শী মন্দিরের স্থাপত্যে, বর্ণোজ্জ্বল বিস্তৃত চিত্রকর্মে আর নানা আকৃতির অসংখ্য মূর্তিতে । প্রাচীন সেসব নারী ভাস্কর্য আর চিত্রকলা দেখে মানসপটে হঠাৎ ভেসে ওঠে সেকেলবাসিনীর জীবনযাত্রার স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি । পুরাকালের সেসব শিল্পকলায় নারীদের বস্ত্র, অলংকার আর সেগুলো পরিধানের নানা কায়দা আজকের আধুনিকাদের বিস্মিত করে এতশত যুগ পরেও। এ যুগের মানুষের কাছে যেগুলো আজও উপস্থিত হয় বিশেষ সময়ের বিশেষ প্রবণতার প্রতীক হয়ে । সেই উৎস খোঁজের কিয়দংশ জাহেরা শিরীনের লেখায়
সায়েন্টিফিক্যালি ইওরস
দেখাবে ফ্যাশনদুরস্ত । দূর হবে দশার দুর্দশা। এক পোশাকের এত গুণ! শাস্ত্রে এ নিয়ে চর্চা বহু আগের। সম্প্রতি মিলেছে বিজ্ঞানসম্মত সমর্থন । আর কী চাই
পলিটিক্যালি পলিশড
লাইট, ক্যামেরা, রানওয়ে আর রেড কার্পেটে আটকে থাকার দিন শেষ। ফ্যাশন বিশ্ব ব্যস্ত এখন জনসভা, ভাষণ আর রাষ্ট্রীয় সফরে। সারাহ্ দীনার লেখায় বিস্তারিত
নিবিড়ের নিউইয়র্ক জয়
দেশের গণ্ডি পেরিয়েছেন বহু আগে। যুদ্ধাহত ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর উদ্দেশ্যে হেঁটেছেন নিউইয়র্ক কতুর ফ্যাশন উইকের র্যাম্পে। অর্জনের সোনালি মুকুটে যুক্ত হলো নতুন পালক
কাঁসাকথন
প্রায় পাঁচ হাজার বছর পুরোনো আয়ুর্বেদিক সাধনী । নানামুখী ত্বকসমস্যা নিরাময়কল্পে। অত্যাধুনিক সব প্রযুক্তির ভিড়ে আবার শিকড়ে ফিরে দেখা
অভয়াঙ্গ গুণে
নিজেকে ফিরে পাওয়ার চেষ্টা পুরোটাই । হাতের কারিশমার সঙ্গে প্রকৃষ্ট তেলের যুগলবন্দীতে প্রশান্তি প্রাপ্তির প্রয়াস । যেন স্বকীয় সত্তার যত্নের উপাখ্যান
কুণ্ডলকৃপায়
সৌন্দর্যের আধার । শক্তির উৎসও বটে। রক্ষাকবচ হিসেবে বিবেচিত বিশ্বের বহু সংস্কৃতি ও কৃষ্টিতে । যোগী, সাধু আর যোগব্যায়ামকারীদের আস্থায়। সাত্ত্বিক এ তত্ত্বের বিশ্বাস, এতে বাড়ে জীবনীশক্তি, অন্তর্দৃষ্টি আর মনের প্রশান্তি
ফেস ম্যাপিং ফ্যাক্ট
শাস্ত্র মেনে মনোযোগী চোখ মুখশ্রীর বিভিন্ন অংশে । তারপর? অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা