তার গোটা বইজুড়ে ‘একজন’ ও ‘আমরা’ আর কখনও কখনও ‘সে’ কিংবা ‘তারা’ সর্বনাম ব্যবহার করেছেন। কিন্তু একবারও ‘আমি’ ব্যবহার করেননি। অথচ, তাঁর লেখার পরতে পরতে ব্যক্তিগত স্মৃতির জমাট বুনন।
বছর তিনেক আগে ‘দ্য গার্ডিয়ান' পত্রিকায় এক সাক্ষাৎকারে নিজের আত্মজীবনী ‘দ্য ইয়ার্স’ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘বইটির প্রধান চরিত্র হল ‘সময়’। সে বয়ে যায়, সেই সঙ্গে নিয়ে যায় সবকিছু, আমাদের জীবনও। আমি যখন জীবনের কথা ভাবি, তখন আমার শৈশব থেকে শুরু করে আজকের দিন পর্যন্ত গল্পটা দেখতে পাই। সেই গল্প আমার গোটা প্রজন্মের সঙ্গে ঘটা প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে মিশ্রিত...
আত্মজীবনী লেখার যে চিরাচরিত ঐতিহ্য, তাতে আমরা নিজেদের কথাই বেশি বলি এবং ঐতিহাসিক ঘটনাগুলো পিছনে ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে পড়ে থাকে। আমি এই ব্যাপারটাকে বদলে দিয়েছি। এই গল্প হল, একজন ব্যক্তি মানুষের সঙ্গে গত ৬০ বছরে ঘটে যাওয়া প্রতিটি ঘটনা আর চড়াই-উতরাইয়ের এক বিবরণ, যা নিজেকে ‘আমরা’ ও ‘তাদের’ মাধ্যমে প্রকাশ করেছে। আমার বইয়ে বর্ণিত ঘটনাগুলো প্রতিটি মানুষের। ইতিহাসের, সমাজবিজ্ঞানেরও।'
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 22 October 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 22 October 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।