ফের দুয়ারে বিশ্বকাপ! আর একবছরও বাকি নেই। পরের অক্টোবরনভেম্বরে দেশের মাটিতেই বসছে একদিনের কাপযুদ্ধের আসর। প্রায় এক যুগ আগে ঘরের মাঠে শেষবার বিশ্বজয়ী হওয়ার আনন্দে মেতে উঠেছিল আসমুদ্র হিমাচল। তারপর শুধুই ব্যর্থতা। স্বপ্ন খানখান হওয়া। পর পর দু’বছর কুড়ি ওভারের বিশ্বকাপই যেমন আনছে হাহাকারের যন্ত্রণা। প্রত্যাশিত সাফল্য অধরা মাধুরী হয়েই রয়ে গিয়েছে!
আর সেজন্যই ওডিআই বিশ্বকাপ নিয়ে শুরু হয়েছে চিন্তাভাবনা। মারমার কাটকাট আগ্রাসনের ফর্মুলায় ইংল্যান্ডের সাফল্য এখন নয়া টেমপ্লেট। আগাগোড়া ব্যাট হাতে গদা ঘোরানোর মেজাজই ওভারের ফরম্যাটে সফল হওয়ার রেসিপি বলে চিহ্নিত হচ্ছে। অধিনায়ক রোহিত শর্মা বা কোচ রাহুল দ্রাবিড় যতই আগ্রাসনের বুলি আওড়াতে থাকুন, পাওয়ার প্লে চলাকালীন ডট বল খেলেই চলছেন ব্যাটাররা। রানের জন্য বাউন্ডারি নির্ভরতাকেও কাটিয়ে ওঠা যায়নি। অথচ, ডট বলের সংখ্যা কমলে সহজ হিসেবেই তিনশোর কাছাকাছি স্কোর ওঠে। তার সঙ্গে বাউন্ডারি যোগ হলে অবধারিতভাবে সাড়ে তিনশোর দরজায় কড়া নাড়তে থাকে ইনিংস।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 10 December 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 10 December 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।