রতীয় রান্নায় প্রায় একই উপাদান, কিন্তু হরেকরকম পদ্ধতিতে এবং তেল-ঝাল-মশলার কমবেশিতে নানা স্বাদের নানা রকমের পদ তৈরি হয়। এমনভাবে সারা বিশ্বের মানুষ কত রকমেরই না রান্না করে খান। সব রকমের খাদ্য সবাই কিন্তু খেতে পারেন না। তার কারণ সাত্ম্য আহার ও অসাত্ম্য আহার। এক-একটি অঞ্চলে বা রাজ্যে এক এক রকমের খাদ্য দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক ধারা অনুযায়ী খেয়ে আসছেন। সেই পরিবারের প্রায় সকলে সহজেই খেতে পারে এবং শরীর সহ্য করে নেয়। এই আহারটিকে বলা হয় সাত্ম্য আহার। এই ধরনের আহার দেশে, অঞ্চলে বেশি প্রসিদ্ধ। অন্য কোনও স্থানের আহার কারও ভালো লাগতে পারে, মাঝে মাঝে খেতেও পারি, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা বেশিদিন খেতে পারেন না। বহু মানুষকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে যেতে হয় এবং জীবনের বেশিরভাগ সময়টা কাটাতে হয়, কেউ কেউ একেবারেই থেকে যান। এঁদেরকে এদেশে ওদেশের খাদ্য মিশিয়ে রান্না করতে হয়, আর সেটাই ছেলেমেয়েদের কাছে সাত্ম্য আহার হয়ে ওঠে। এর বিপরীত ধর্মী আহারটিকে বলা হয় অসাত্ম্য আহার।
যে কোনও রান্নায় তেল-ঘি, ঝাল, মশলার কমবেশি প্রয়োজন হয়। প্রথমে তেলটিকে ধরা যাক। রান্নায় ব্যবহৃত তেলগুলির মধ্যে কোনও একটিকে স্বাস্থ্যসম্মত তেল বলা যায় না, এমনকী অলিভ অয়েলকেও নয়। একজন মানুষ প্রতিদিন ১৫-২০ গ্রাম তেল রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন। এই সীমাবদ্ধতার কারণ হল, যে কোনও তেলের ক্ষতিকর প্রভাব থাকে। সেই ক্ষতিকর দিকগুলোর বিচার করে দেখা দরকার। এছাড়া তেলটিকে কীভাবে ব্যবহার করা দরকার, সেটাও জানতে হবে। মোটামুটিভাবে যেসব ভোজ্য তেল ব্যবহার করি, সেগুলিকে মূলত ২ ভাগে ভাগ করা যায়। (১) সর্ষের তেল, (২) সাদা তেল। সর্ষের তেলের মধ্যে পড়ে রেপসিড তেল/ ক্যানোলা তেল। সাদা তেলের মধ্যে পড়ছে রাইস ব্র্যান অয়েল (ধানের তুষের তেল), সূর্যমুখীর তেল, সয়াবিন তেল, অলিভ অয়েল, চীনা বাদামের তেল প্রভৃতি। এছাড়া তিল তেল ও নারকেল তেল রয়েছে। তেলগুলিকে নিয়ে খুব গভীরে চিন্তাভাবনার কোনও অবকাশ এক্ষেত্রে নেই।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 1 June 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 1 June 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দুধ, দই, ঘি, মাখন ও ছানা কীভাবে খাবেন?
তবে ল্যাকটোজ হজমের সমস্যা যাঁদের আছে তাঁদের ছানা দেওয়া যাবে না।
শিশুর জন্য মায়ের দুধ নাকি কৌটোর দুধ?
শেষকথা মায়ের দুধেই সুস্থ শিশু, সুস্থ সমাজ গঠন করা সম্ভব। লেখক: ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড হেলথ-এর শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ
আয়ুর্বেদে দুধের গুরুত্ব!
বে দই ও ঘোল যকৃৎ, অগ্ন্যাশয়, পিত্তস্থলী, পেটের রোগে পথ্য হলেও আর্থ্রাইটিস রোগে অপথ্য
বিকল্প দুধেও আছে পুষ্টি
এছাড়া ভিটামিন ই থাকে যা ত্বকের স্বাস্থ্যের পক্ষেও অত্যন্ত উপযোগী। কারণ ত্বকের কোষের ক্ষতি করে এমন ফ্রি র্যাডিকেলসকে ধ্বংস করে ভিটামিন ই
বারান্দা
নিচু হয়ে ফুলদুটি তোলে মানস। মায়ের পোঁতা গাছ। ফুল গালে বোলায়। মায়ের স্পর্শ যেন মানস সিঁড়ি ভেঙে ওঠে। নিঃশব্দ বারান্দাটা কোল পেতে রয়েছে তারই অপেক্ষায়।
স্বর্গের সম্মুখে কার্তিক স্বামী মন্দির
দেখতে দেখতে সূর্যদেব ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হতে হতে একসময় দৃষ্টির অগোচর হলেন।
পাখির খোঁজে লাটপাঞ্চারে
আর যারা পাখি প্রজাপতি পাগল তাঁদের কাছে প্রতি বছর গেলেও নতুন কিছু পাবেন এমনটা জোর দিয়ে বলাই যায়।
ইউরোপে ছড়াচ্ছে অশান্তি!
তখন মস্কোর সামনে টিকে থাকার সামর্থ্য হারাবে কিয়েভ ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে, ডানপন্থীদের উত্থান এবং ইউরোপের নতুন অশান্তিতে চওড়া হচ্ছে পুতিনের হাসি !
দ্বারকানাথের ঘড়ি
১৯৫১ সাল, চলে গেলেন অবনীন্দ্রনাথ। তবে তাঁর চলে যাওয়ার সময়টি দ্বারকানাথের ঘড়ি ধরে রাখতে পেরেছিল কি না জানা নেই।
রূপকথার ১৯৮৩
কপিলদের বিশ্বজয়ের স্মৃতি ঝাপসা হয়নি একটুও। কে জানে, প্রথমবার বিশ্বজয় বলেই হয়তো আবেগ তুঙ্গস্পর্শী!