স্বা স্থ্য ক্ষে ত্রে রয়েছে সারা বছর কাজের সুযোগ

চাইলেই https:// www.healthcare-ssc.in/ সাইটে ঢুকে কোর্সগুলি সম্পর্কে জানা সম্ভব।

- সুপ্রিয় নায়েক

স *কলের জীবন শুরুই হয় হাসপাতাল থেকে! ফলে উচ্চ মাধ্যমিকের পর কীভাবে কেরিয়ার গড়বেন তা নিয়ে ভাবনা চিন্তার অন্ত নেই। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে হাসপাতালই হয়ে উঠতে পারে একজন ব্যক্তির যৌবনের বিচরণক্ষেত্র। কোভিড পর্যায়ে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। তা হল রেস্তোরাঁয় পছন্দের খাবার না মিললেও সমস্যা নেই, সমস্যা নেই পছন্দের নেলপলিশ বা টি শার্ট না পেলেও! শুধু হাসপাতালে পরিষেবা না পেলেই চিত্তির! জীবন নিয়ে পড়ে যাবে টানাটানি। মানুষ এখন জানেন কোনটা বিরিয়ানি আর কোনটা ডাল-ভাত ! মোদ্দা বিষয়টা হল, শরীর থাকলে অসুখ হানা দেবেই, তাই মানুষকে সুস্থ হওয়ার জন্য হাসপাতাল বা ক্লিনিকের দ্বারস্থ হতেই হবে।

চিকিৎসক হতে গেলে দাদু তোমার শরীর খারাপ? পিক দেব? বলেই খেলনা ডাক্তারির বাক্স থেকে খেলনা ইনজেকশন বের মিছিমিছি দাদুর পেটে ফুটিয়ে দিল আদরের খুকু! ছোটবেলায় এমনভাবে খেলাচ্ছলেই বহু শিশুর মনে চিকিৎসক হওয়ার ইচ্ছের বীজ বুনে যায়। স্বপ্ন সত্যিও হয় বইকি। তবে চিকিৎসক হতে গেলে দ্বাদশ শ্রেণিতে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি ও বায়োলজির মতো বিষয় নিয়ে পাশ করতেই হবে। সঙ্গে ওই বিষয়গুলিতে ন্যূনতম ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ নম্বর থাকতেই হবে। এরপর দিতে হবে ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট বা নিট। এমবিবিএস, বিডিএস কোর্সে পড়ার জন্য নিট পরীক্ষা পাশ করা বাধ্যতামূলক। নিটে বসতে হলে পরীক্ষার্থীর বয়স কমপক্ষে ১৭ হতে হবে। নিট পরীক্ষাটি নেওয়া হয় ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি।