যত দিন যাচ্ছে, মানুষ ক্যালোরি কনশাস হয়ে উঠছে। আগে অনেক সময়ে শোনা যেত যে বিয়েবাড়িতে গিয়ে নাকি রসগোল্লা খাওয়ার প্রতিযোগিতা হচ্ছে। কেউ ষাটটা খাচ্ছে তো কেউ আশিটা। কিন্তু এখন একটার বেশি দুটো রসগোল্লা দিলেই প্রায় সবাই না না করে উঠে পড়েন। মিষ্টি ইচ্ছেমতো খাচ্ছে, এরকম মানুষ এখন, অন্তত শহরে মেলা ভার। কিন্তু মিষ্টি খাওয়ার শখ অনেকেরই থাকে। সেইজন্য এখন বাজারে জনপ্রিয় হয়েছে আর্টিফিশিয়াল সুইটনার। এগুলি হল নানা রকমের রাসায়নিক, যেগুলি আমাদের জিভে মিষ্টি স্বাদের অবতারণা করে। কিন্তু এগুলিতে কোনও শর্করা নেই। ফলে ক্যালোরি বাড়বে না। এই ধরনের রাসায়নিক চা বা কফির সঙ্গে খাওয়া যায়, রান্নায় দেওয়া যায়, সন্দেশ, পায়েস ইত্যাদিও তৈরি করতে ব্যবহার করা যায়। এইরকম কৃত্রিম চিনির সম্ভারের মধ্যে ‘নিউ কিড অন দ্য ব্লক' হল স্টেভিয়া। প্রাকৃতিক চিনির থেকে প্রায় ২০০ গুণ বেশি মিষ্টি এই স্টেভিয়া।
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 22 June 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Saptahik Bartaman dergisinin 22 June 2024 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
দেবীমহিমা
হিমালয় বাহন রূপে সিংহকে দান করলে দেবীরূপ সম্পূর্ণ হল। দেবীর বারংবার অট্টহাস্যে চারদিক প্রকম্পিত হতে লাগল।
প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত
‘র’: প্রতিক্ষণে অশনি সঙ্কেত ৷ মৃণালকান্তি দাস ৷৷ নৈত প্ৰকাশন ৷৷ ৫৫০ টাকা। • নিজস্ব প্রতিনিধি
স্বপ্নের দেশ সিমলা মানালি
এখানকার আবহাওয়া প্রচণ্ড খামখেয়ালি স্বভাবের। কোনও নোটিস ছাড়াই আবহাওয়া খারাপ হতে পারে।
মনখারাপের ছুটি
শুধু চাল-ডাল-তেল-নুন আর শেয়ার বাজারের হিসেব দিয়ে পৃথিবী চলে না। তার আরও বেশি কিছু লাগে।
শ্রীলঙ্কায় পালাবদল
সময়ই বলে দেবে অনুরা কুমারা দিশানায়েক আসলে কতটা বিপ্লবী।
দাবা ওলিম্পিয়াডে ইতিহাস গুকেশদের
জয়ীদের বরণ করে নিতে বহু মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন বিমানবন্দরে। তরুণ দাবাড়ুদের ফুলের মালা পরিয়ে আবেগে ভাসেন অনুরাগীরা।
হ্যামলিনের বাঁশিওয়ালা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবশ্য আগেই ঘটেছিল প্রত্যাবর্তন। কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে। বিশ্বজয়ের স্বাদও মিলেছে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই সর্বোত্তম পরীক্ষার আসর। সেখানে কামব্যাক ম্যাচে সেঞ্চুরি সত্যিই অবিশ্বাস্য।
বাংলা রাগপ্রধান গানের আসর
সঞ্চালনায় মহুয়া দাস ও সুখময় মণ্ডল। পরিকল্পনা ও পরিচালনায় ডঃ রাজীব করচৌধুরী
পঞ্চকবির গান
যন্ত্রসঙ্গীতে ছিলেন প্রেমাংশু সেন (এসরাজ), পলাশ রায় (তালবাদ্য), রানা দত্ত (কিবোর্ড)। অনুষ্ঠানের সংকলন, বিন্যাস ও পরিকল্পনায় ডাঃ অংশু সেন।
নান্দীমুখের লন্ঠন সাহেব
নাটকটির নির্দেশনা, সম্পাদনা ও পরিকল্পনায় অসিত বসু। আলো বাদল দাস।