আমেদাবাদ দেশের পশ্চিম প্রান্তে আরব সাগরের তীরে গুজরাত মূলত বাণিজ্যকেন্দ্রিক রাজ্য হলেও সারা পৃথিবীর পর্যটককে আকর্ষণ করতে পারে এমনই বিপুল এই রাজ্যের প্রাকৃতিক, সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক বৈভব।
গুজরাতের অন্যতম বাণিজ্যনগরী আমেদাবাদ থেকেই গুজরাত ভ্রমণ শুরু করা যেতে পারে। ‘প্রাচ্যের ম্যাঞ্চেস্টার’ বলে খ্যাত এই শহরের পত্তন করেন সুলতান আহমেদ শাহ, ১৪১১ খ্রিস্টাব্দে। নানান ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক ঘটনার সাক্ষী আমেদাবাদ এখন ‘স্মার্ট সিটি’। আধুনিক নাগরিক জীবনের যাবতীয় সুবিধা এ শহরে রয়েছে। তারই পাশাপাশি, শহর জুড়ে ছড়িয়ে আছে নানা ঐতিহাসিক দ্রষ্টব্য।
5 র প্রথমেই দেখুন সবরমতী আশ্রম। সবরমতী নদীর ধারে এই আশ্রমে মহাত্মা গান্ধী জীবনের দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন। ১৯৩০ সালের ১২ মার্চ এই আশ্রম থেকেই সূচনা হয় লবণ সত্যাগ্রহ বা ডান্ডি অভিযানের। এখান থেকে প্রায় ২৩ কিলোমিটার দূরে, গান্ধীনগরে রয়েছে অক্ষরধাম মন্দির। নিরাপত্তার কারণে ক্যামেরা, মোবাইল ফোন, ব্যাগ— কিছুই নিয়ে ঢোকা যাবে না মন্দির চত্বরে।
২০ কিলোমিটার দূরে আদালজ স্টেপওয়েল। পঞ্চদশ শতকের মাঝামাঝি ভাগেলা সম্রাট বীর সিংহ এই পাঁচতলা ধাপকূপটির নির্মাণ শুরু করেন। যুদ্ধে তিনি মারা গেলে, বাকি কাজ শেষ করেন তাঁর পত্নী রুদাবাঈ।
কীভাবে যাবেন ট্রেনে বা বিমানে আমেদাবাদ চলে আসা যায়। ১২৯৩৮ গর্বা এক্সপ্রেস (সোম) ট্রেনটি হাওড়া থেকে রাত ১১টায় ছেড়ে আমেদাবাদ পৌঁছয় তৃতীয় দিন সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে। ১২৮৩৪ হাওড়া-আমেদাবাদ সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস ট্রেনটি হাওড়া থেকে রাত ১১টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে আমেদাবাদ পৌঁছয় তৃতীয় দিন বেলা ১২টা ৫ মিনিটে। ২২৯০৬ শালিমার-ওখা সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস (মঙ্গল) ট্রেনটি শালিমার স্টেশন থেকে রাত ৯টায় এবং সাঁতরাগাছি স্টেশন থেকে রাত ৯টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে আমেদাবাদ পৌঁছয় তৃতীয় দিন সকাল ৬টা ১০ মিনিটে। ১২৯০৬ শালিমার-পোরবন্দর সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস (শুক্র, শনি) ট্রেনটি শালিমার স্টেশন থেকে রাত ৯টা এবং
Bu hikaye Bhraman dergisinin August 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye Bhraman dergisinin August 2023 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
উমরুকুঠির অতিথি
শীতের মুখে শিকারি পাখি আমুর ফ্যালকন সাইবেরিয়া থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে পাড়ি দেয় দক্ষিণ আফ্রিকার দিকে। দীর্ঘ উড়ালপথে তারা খানিক বিশ্রাম নেয় আসাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, মণিপুরের নানা জায়গায়। আসাম-মেঘালয় সীমান্তের উমরুকুঠি গ্রাম গত পনেরো বছর ধরে তাদের বিশ্রামের এমনই এক আস্তানা। নভেম্বরের অভিজ্ঞতা।
পথের বাঁকে তিলওয়ারা
তিলওয়ারার মন্দাকিনী রিসর্টের চত্বরের গাছে গাছে ফুল, ফল আর তার টানে পাখিদের আনাগোনা। মন্দাকিনীর বয়ে চলার নিরন্তর কুলুকুলু ধ্বনিটিও মনে রয়ে যায়। রুদ্রপ্রয়াগ থেকে তিলওয়ারা যেতে আধঘণ্টা লাগে। উখিমঠ থেকে তিলওয়ারা ৩৭ কিলোমিটার।
কাঠমান্ডুতে পাঁচ দিন
কাঠমান্ডুর প্রাসাদ, মন্দির, স্তূপ, জলপ্রপাত, পাটনের অপরূপ প্রাচীন সব স্থাপত্য আর নাগরকোটের আকাশজোড়া হিমালয় তুষারশৃঙ্গ— পাঁচদিনের এক জমজমাট ভ্রমণকথা । বর্ষার দিনগুলি বাদে যাওয়া চলে সারাবছর।
নিস্তরঙ্গ ম্যাকলাস্কিগঞ্জ
পথের ধারে বিস্তীর্ণ শালবন, জঙ্গলের মধ্য দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তিরতিরে নদী চাট্টি আর ডুগাডুগি, স্থানীয় মানুষের সরল জীবনযাত্রা, অ্যাংলো সাহেবদের ছেড়ে যাওয়া ঘরবাড়ি, সব মিলিয়ে শীতের ম্যাকলাস্কিগঞ্জে এক নিস্তরঙ্গ অবসর যাপন করতে ভালো লাগে।
সন ট্রা পাহাড় ঘুরে পুরনো শহর হোই আন
বিপন্ন প্রজাতির বানর রেড-শ্যাংকড ডুকের বাসস্থান সন ট্রা পাহাড় ভিয়েতনামের দানাং শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার। প্রাচীন বর্ণময় শহর হোই আন যেতে দানাং থেকে লাগে ৪০ মিনিট। বেড়ানোর সেরা সময় শীতকাল। তবে, এপ্রিলে গেলে সদ্যোজাত ডুকছানাদের দেখা মিলবে।
ওমানের মরুতে মরূদ্যানে
ডেজার্ট ক্যামেল সাফারি, জিপ সাফারি, ডেজার্ট ট্রেকিং, স্যান্ড বাইকিংয়ের ব্যবস্থাও রয়েছে।
ওড়িশার জলে জঙ্গলে
নৌকো নিয়ে মংলাজোড়ির জংলাজলায় পাখি দেখে ভিতরকণিকার খোলা থেকে নৌবিহারে একের পর এক কুমিরদর্শন করে সিমলিপাল অরণ্যসফর। ওড়িশার জলে-জঙ্গলে বেড়ানোর সেরা সময় নভেম্বর থেকে মার্চের শুরু পর্যন্ত।
গাঢ় সবুজ ওয়েনাদ
দিগন্তবিস্তৃত সমভূমি, পাহাড়ের গায়ে একদিকে চা-বাগান, অন্যদিকে জঙ্গল, অরণ্যে ঘেরা হ্রদ— সব কিছু নিয়ে সজল সবুজ ওয়েনাদ। বেড়ানোর সেরা সময় শীতকাল।
কানাকাটা পাস
কুমায়ুন হিমালয়ের সুন্দরডুঙ্গা উপত্যকার দক্ষিণে কানাকাটা পাস। পথের শুরুতেই পেরতে হয় পিণ্ডার আর সুন্দরডুঙ্গা নদী। হাঁটাপথের সাক্ষী থাকে ভানোটি, থারকোট, মৃগথুনি, মাইকতোলি শৃঙ্গেরা। পথে পড়ে পাহাড় ঘেরা দেবীকুণ্ড, নাগকুণ্ড সরোবর। পথের ধারে ফুটে থাকে ব্রহ্মকমল, ফেনকমল ফুল। সাতদিনের এই হিমালয় পদযাত্রা ২০২৩-এর সেপ্টেম্বরের।
ইন্ডিয়ান স্পট-বিলড ডাক
আপনিও লেখা-ছবি পাঠাতে পারেন 'বনের পাখি' বিভাগে। পাখিটি কোথায় দেখলেন, পাখিটির বৈশিষ্ট্য ২০০ শব্দের মধ্যে লিখে ছবি-সহ আমাদের দপ্তরে পাঠান। লেখা হতে হবে ওয়ার্ড ফাইলে, ইউনিকোড ফন্টে। পাখির ছবির রেজলিউশন হতে হবে ৩০০ ডিপিআই। মাপ হতে হবে ৮\"x১২\"। সাবজেক্ট লাইনে 'বনের পাখি' (পাখির নাম) লিখে ই-মেল করুন এই ঠিকানায়: bhraman.pix@gmail.com একসঙ্গে দু'টির বেশি ই-মেল পাঠাবেন না।