ভিয়েতনাম যাওয়ার জন্যে আমরা বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলাম ২০২০ সালের আঠেরোই জানুয়ারি, সকাল সাড়ে ন'টার সময়। আমরা মানে আমি, আমার বন্ধু কাশী, দুই ভাইঝি পিঙ্কি আর তিতির। দমদম বিমানবন্দর থেকে দুপুর দেড়টায় উড়ে হ্যানয়ের ‘নই বাই’ এয়ারপোর্টে পৌঁছলাম ওখানকার সময় অনুযায়ী বিকেল পাঁচটায়। এখানে ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল।' ইমিগ্রেশন কাউন্টারে দাঁড়াতেই কাগজপত্র যাচাই করে কর্মীরা আমাদের হাতে ভিসা তুলে দিলেন। সেসব হাতে নিয়ে এয়ারপোর্টের বাইরে এসে দেখি এক ভিয়েতনামি যুবক আমার নাম লেখা কাগজ উঁচিয়ে অপেক্ষা করছেন। আমাদের জন্যে একটা বড়সড় গাড়ি নিয়ে আসায় বুঝলাম, উনি গাড়ির চালক। গাড়িতে এক ভিয়েতনামি মহিলাও রয়েছেন। উনি আমাদের সেই সন্ধের ট্যুর গাইড। দুজনেই ইংরিজি জানেন। এখানে বলে রাখা ভাল, ভিয়েতনামে ইংরিজির চল একেবারেই নেই। শুধুমাত্র এই কারণে একজন ইংরিজি জানা গাইড রোজ আমাদের সঙ্গে থাকতেন।
গাড়ি চলতে শুরু করার পরে মেয়েটি আমাদের সঙ্গে আলাপ সেরে বললেন যে আমাদের হোটেল ভিয়েতনামের ‘নিউ কোয়ার্টার’-এ। আমরা যে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছি সেটি ‘ওল্ড কোয়ার্টার’ এবং ‘ফ্রেঞ্চ কোয়ার্টার’ হয়ে যাবে। নে ‘কোয়ার্টার’ মানে এলাকা। ওল্ড কোয়ার্টার বা পুরনো হ্যানয়ের কথা ভিয়েতনাম যুদ্ধ প্রসঙ্গে বারবার আসে। হ্যানয়ে ‘ফ্রেঞ্চ কোয়ার্টার আছে কারণ আমেরিকানদের আগে ফরাসিদের উপনিবেশ ছিল ভিয়েতনাম। মেয়েটি বললেন, আমরা ভিয়েতনাম ছেড়ে যাওয়ার দিন হল পঁচিশে জানুয়ারি। সেটি ভিয়েতনামের নববর্ষ এবং জাতীয় উৎসবের দিন। এখন থেকেই তার তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে। নতুন বছর আসার আগে প্রত্যেক বাড়ির সামনে একটি ফুলে ভরা চেরি ব্লসম গাছ এবং একটি সাইট্রাস গাছ পোঁতা হয়। মেয়েটির উত্তেজনা দেখে আন্দাজ করলাম, এখানে নববর্ষ আড়ম্বরের সঙ্গে পালিত হয়।
রাস্তায় চেরি আর লেবু গাছের বাজার বসেছে। সব দোকানেই অনেক খরিদ্দার। লোকে গাছ কিনে বাইক বা স্কুটারের পিছনে বসিয়ে বাড়ি ফিরছেন। নোংরা ফুটপাথ দখল করে দোকান রয়েছে। হকাররা হাঁটাহাঁটি করে মাল বিকোচ্ছেন লোকজন রাস্তায় দাঁড়িয়ে গুলতানি করছে। গাইড বললেন
Bu hikaye SANANDA dergisinin July 15, 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Giriş Yap
Bu hikaye SANANDA dergisinin July 15, 2022 sayısından alınmıştır.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Giriş Yap
স্কিবিডি টয়লেট: গেমিংয়ের নতুন ট্রেন্ড
জেন আলফা মেতে রয়েছে • এক নতুন 'বিজার' গেমে। নাম, ‘স্কিবিডি টয়লেট'। নেপথ্যের সম্ভাব্য কারণ কী? বিশদে জানাচ্ছেন পেরেন্টিং কনসালট্যান্ট পায়েল ঘোষ।
চ্যালেঞ্জ ছিল অবাঙালিদের বাঙালি খাবার খাওয়ানো, সেটা আমি পেরেছি
রাত আড়াইটের ফ্লাইট ধরে ভোর পাঁচটায় কলকাতায় এসে নেমেছেন এক ইভেন্টে যোগ দিতে, আবার সাড়ে ছ'টার ফ্লাইট ধরে ফিরে যাবেন মুম্বই। তারই ফাঁকে স্পেশ্যালিটি রেস্তরাঁর অধিকর্তা অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি পারমিতা সাহা
শব্দ, আলোয় দূরে থাক পোষ্য
দীপাবলির ‘আনন্দ’ থেকে দূরে রাখুন পোষ্যেদের। জানাচ্ছেন বিশিষ্ট সার্জন ও পশু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌতম মুখোপাধ্যায়।
দূষণ বনাম জীবন!
বেঁচে থাকতে অপরিহার্য পরিষ্কার বাতাসে শ্বাস নেওয়ার অধিকারটুকু। বায়ুদূষণের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে আমরা? জানাচ্ছেন অধ্যাপক অনিরুদ্ধ মুখোপাধ্যায় ও পরিবেশ বিজ্ঞানী স্বাতী নন্দী চক্রবর্তী। লিখছেন অনিকেত গুহ ও মধুরিমা সিংহ রায়।
বায়ুদূষণ ও শ্বাসজনিত সমস্যা
বায়ুদূষণ আমাদের শ্বাসযন্ত্রে কী প্রভাব ফেলছে? বিশদে জানাচ্ছেন কনসালট্যান্ট পালমোনোলজিস্ট ডা. সুস্মিতা রায়চৌধুরী ও অ্যালার্জিস্ট ডা. কল্লোল পাল। লিখছেন উপমা মুখোপাধ্যায় ও পৃথা বসু।
সবুজ দীপাবলি: আদৌ সম্ভব?
দীপাবলিকে দূষণমুক্ত করার জন্য কী করা যেতে পারে? সবুজ বাজি এই লক্ষ্যে কতটা সফল? বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে বোঝার চেষ্টা করলেন সংবেত্তা চক্রবর্তী।
স্লিপ ডিভোর্স:সম্পর্ক ও বিজ্ঞান
নিদ্রা-বিচ্ছেদ! বাংলা তর্জমা করলে খানিক এমনই দাঁড়ায় শব্দবন্ধটি। স্লিপ সাইকোলজির গহীনে কি লুকিয়ে ‘সুস্থ’ দাম্পত্যের সমীকরণ? সন্ধান করলেন অনিকেত গুহ।
বন্ধুদের অনুরোধে শুরু, আর পিছন ফিরে তাকাইনি
নানা ইভেন্টে, রেস্তরাঁয় বা বিয়েবাড়িতে সুদৃশ্য টেবল ডেকরেশন করেন অ্যামি কোঠারি। টেবল স্টাইলিস্ট হিসেবে ১০ বছরের কেরিয়ার। তাঁর জার্নির কথা শুনলেন মধুরিমা সিংহ রায়।
সতর্ক হোন মরসুমি জ্বরে...
শীত ও আর্দ্রতার মিশেলে, ভরা হেমন্তেও ঘরে ঘরে ‘সিজনাল ফিভার'। কী করবেন, কী নয়, জানালেন অধ্যাপক ও চিকিৎসক ডা.অরুণাংশু তালুকদার এবং বিশিষ্ট জেনারেল ফিজিশিয়ন ডা. সুবীর মণ্ডল। লিখছেন অনিকেতগুহ।
স্বাদ-এ শেফ
কাবাব, পাই বা সুইস রোল— চেনা পদে অচেনা স্বাদের টুইস্ট থাকলে মুখে তো হাসি ফুটবেই! কলকাতার রেস্তরাঁয় পাওয়া যাবে তেমনই স্বাদের সম্ভার। চারটি এক্সক্লুসিভ পদ সাজিয়ে দিলেন কাফে কোর্টইয়ার্ড-এর কর্ণধার সুদর্শনা দত্ত চাকলাদার।